1. admin@dainikalokbortika.com : admin :
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:১৮ অপরাহ্ন
সমালোচনা বা দ্বিমত পোষণ: গণতন্ত্রের মূল কথা পুনঃ ফ্যাসিজমের আশংকা: প্রসঙ্গ যখন বিএনপি সুবিধাবাদ জিন্দাবাদ: ১৯৯০ সাল থেকে আমার দেখা চরিত্রহীন জাতীয় রাজনীতি (পঞ্চদশ পর্ব) জাতীয় সমবায় দিবস ২০২৪: খুলনার ডুমুরিয়ার ভিলেজ সুপার মার্কেট এ সফল কো-অপারেটিভ এর উদ্যোগে ৫৩তম জাতীয় সমবায় দিবস ২০২৪ পালিত সুবিধাবাদ জিন্দাবাদ: ১৯৯০ সাল থেকে আমার দেখা চরিত্রহীন জাতীয় রাজনীতি (চতুর্দশ পর্ব) সুবিধাবাদ জিন্দাবাদ: ১৯৯০ সাল থেকে আমার দেখা চরিত্রহীন জাতীয় রাজনীতি (ত্রয়োদশ পর্ব) সুবিধাবাদ জিন্দাবাদ: ১৯৯০ সাল থেকে আমার দেখা চরিত্রহীন জাতীয় রাজনীতি (দ্বাদশ পর্ব) নতুন বাংলাদেশ: জেন-জি প্রজন্মের স্বপ্ন কি আদৌ বাস্তবায়ন হওয়া সম্ভব? একটি বিস্ফোরক সাক্ষাৎকার: দুই হাতে টাকা বানাতে বলতেন শেখ হাসিনা সুবিধাবাদ জিন্দাবাদ: ১৯৯০ সাল থেকে আমার দেখা চরিত্রহীন জাতীয় রাজনীতি (একাদশ পর্ব)
এই মাত্র পাওয়া
সমালোচনা বা দ্বিমত পোষণ: গণতন্ত্রের মূল কথা পুনঃ ফ্যাসিজমের আশংকা: প্রসঙ্গ যখন বিএনপি সুবিধাবাদ জিন্দাবাদ: ১৯৯০ সাল থেকে আমার দেখা চরিত্রহীন জাতীয় রাজনীতি (পঞ্চদশ পর্ব) জাতীয় সমবায় দিবস ২০২৪: খুলনার ডুমুরিয়ার ভিলেজ সুপার মার্কেট এ সফল কো-অপারেটিভ এর উদ্যোগে ৫৩তম জাতীয় সমবায় দিবস ২০২৪ পালিত সুবিধাবাদ জিন্দাবাদ: ১৯৯০ সাল থেকে আমার দেখা চরিত্রহীন জাতীয় রাজনীতি (চতুর্দশ পর্ব) সুবিধাবাদ জিন্দাবাদ: ১৯৯০ সাল থেকে আমার দেখা চরিত্রহীন জাতীয় রাজনীতি (ত্রয়োদশ পর্ব) সুবিধাবাদ জিন্দাবাদ: ১৯৯০ সাল থেকে আমার দেখা চরিত্রহীন জাতীয় রাজনীতি (দ্বাদশ পর্ব) নতুন বাংলাদেশ: জেন-জি প্রজন্মের স্বপ্ন কি আদৌ বাস্তবায়ন হওয়া সম্ভব? একটি বিস্ফোরক সাক্ষাৎকার: দুই হাতে টাকা বানাতে বলতেন শেখ হাসিনা সুবিধাবাদ জিন্দাবাদ: ১৯৯০ সাল থেকে আমার দেখা চরিত্রহীন জাতীয় রাজনীতি (একাদশ পর্ব)

তবু বিশ্বাস অটুট রাখি

  • Update Time : মঙ্গলবার, ২০ জুন, ২০২৩
  • ৬৫৯ Time View

চারিদিকে হতাশা! সারা বিশ্বব্যাপী প্রকাশিত হচ্ছে হতাশার প্রতিক্রিয়া! গত কয়েক দশক ধরে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে চলমান ফিলিস্তিন, ইরাক, আফগানিস্থান, সিরিয়া যুদ্ধের নৃশংসতা। ২০১৯ সালের শেষভাগে এসে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়া অতিমারী করোনার নেতিবাচক প্রভাব, অর্থনৈতিক মন্দা। সর্বশেষ ইউক্রেন-রাশিয়ার অবিবেচনা প্রসূত ধবংসাত্মক যুদ্ধ, অপূরণীয় ক্ষয়ক্ষতি এবং পৃথিবী জুড়ে খাদ্য সংকট তথা দূর্ভিক্ষের হুমকি!  চলছে সর্বত্র “জোর যার মুল্লুক তার” এর অনৈতিকতা, ধর্মের নামে উগ্রবাদীদের সন্ত্রাস, আফ্রিকার দেশে দেশে যুদ্ধ ও ক্ষুধাতুর মানুষের হাড্ডি জিরজিরে ছবি দেখে দেখে আর অবিচার বা বিচারহীনতার সংষ্কৃতি সহ্য করতে করতে মানুষগুলোর অনুভূতি মৃতপ্রায়! এই ধারাবাহিকতায় বিশ্বায়নের অন্যান্য উপাদানের মত নৃশংসতাও আমাদের রক্তে অভিযোজিত হয়ে পড়েছে! তাই খুন, ধর্ষণ, গুম, এসিড সন্ত্রাস, বাস/ট্রাক চাপা দিয়ে ঠান্ডা মাথায় হত্যা, শিশু ও নারী নির্যাতন, পৈচাশিক উল্লাসে গণধর্ষণ, আগুনে ঝলসে দেয়া, ভিন্ন মতকে হিংস্রভাবে দমন, কোন নৃশংসতাই আর আমাদের পোড়ায় না!

ইদানিং আমরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে স্মার্ট ফোনের স্ক্রিনে ইমোজি ব্যবহার করে প্রতিক্রিয়া দেখিয়েই আমাদের দায়িত্বকে দাফন করবার সুব্যবস্থা পেয়েছি! খুবই হতাশার বিষয় হচ্ছে শিক্ষা ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে পর্যন্ত ঘুষ লেনদেন এখন জায়েজ এবং ওপেন সিক্রেট! স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা, বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়োগ বানিজ্য এখন রাষ্ট্রীয়ভাবে স্বীকৃত! নাটকীয় বিষয় এই যে আমি নিজেই যখন এসব বিষয়ে সুবিধা নিতে যাচ্ছি তখন তা সঠিক, অন্যরা যখন সুবিধা নিচ্ছে আমরা তখন জঘন্য কর্মকান্ড বলে চিৎকার করছি! সাদা মনের সত্যভাষী মানুষেরা দিনদিন বিরল প্রজাতির বিলুপ্তপ্রায় সম্প্রদায়ে পরিণত হতে চলেছে! আমার স্বার্থ রক্ষা পেলেই আমি ন্যায় বিচার পেয়েছি বলে আত্মতৃপ্ত হয়ে পড়ি, তাই ভালো চাকুরী পেতে বা ভালো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হতে ঘুষ দিতে আমাদের একটুও বাঁধে না! এই আমিই নিজে হাতে এখনো পর্যন্ত ঘুষ দিয়ে সরকারী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান হতে সুবিধা নিয়ে থাকি! আবার আমিই এসবের বিরুদ্ধে বিভিন্ন ফোরামে বড়বড় কথা বলে বিপ্লবের ডাক দিই!

তারমানে আমি বা আমরা অধিকাংশই এখন দুমুখো সাপ! কাজেকর্মে অসৎ কিন্তু মুখের প্রকাশে বড়ই আদর্শবাদী, যাকে বলে চোরের মায়ের বড় গলা! এটাই এখন বিশ্ব সংস্কৃতি, যে যত সুন্দর করে বা শৈল্পিকভাবে মিথ্যা উপস্থাপন করতে পারে সে ততই জনপ্রিয়! হৃদয়গ্রাহী শ্রদ্ধার স্থানগুলো দিনে দিনে সংকুচিত হয়ে পড়ছে! প্রকৃত ভাল মানুষগুলো সমাজের বোঝা হয়ে গেছেন, বরং পবিত্র হজব্রত পালন করে হাজী বিশেষণ নিয়ে অপকর্ম ছেড়ে দেয়ার পরিবর্তে পূর্বের তুলনায় অধিক দুষ্কর্মে লিপ্ত হতে পারলে তিনিই সবার বাহবা কুড়াচ্ছেন। যেকোন উপায়ে টাকাওয়ালা হতে পারলেই আর কারো বাধা নেই, তিনি হবেন সমাজের সম্মানিত সুধীজন! বিশেষত যে সমাজে প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত সর্বত্র শিক্ষকগণ হীনকার্য সাধনে সর্ববিষয়ে কুখ্যাতি লাভ করতে সক্ষম হয়েছেন সে দেশে ও সমাজে আপাতত সুকর্মের আশা করে বুঝি আর কোন লাভ নেই!

এতোটা হতাশায় নুয়ে পড়লে চলবে না। এখনো ভালো মানুষদের সংগঠিত করার সুযোগ আছে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে আমরা দেখেছি আরব বসন্তের ডাক দিতে। অনলাইন প্লাটফর্ম ব্যবহার করেই ইতিবাচক মানুষদের ইতিবাচক সব কাজের সাথে যুক্ত করার জন্যই ‘দৈনিক আলোকবর্তিকা’র আত্মপ্রকাশ। ভালো কাজগুলো সদকা দেবার মতো, আপনার ছোট্ট একটি ভালো উদ্যোগ বদলে দিতে পারে একটি পরিবার, একটি গ্রাম কিম্বা একটি দেশ!

পল্লব খন্দকার

২০ জুন ২০২৩।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category

https://www.moralparenting.org/

Categories

© All rights reserved © 2023 দৈনিক আলোকবর্তিকা
ওয়েবসাইট ডিজাইন প্রযুক্তি সহায়তায়: CloudVai-ক্লাউড ভাই