1. admin@dainikalokbortika.com : admin :
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল ২০২৫, ১১:৫৩ পূর্বাহ্ন
একজন শিক্ষকের মধুময় স্মৃতিকথণ: স্মৃতিতে অম্লান বুনাগাতী ডিগ্রী কলেজ শিক্ষকের মর্যাদা: শিক্ষার্থীদের হাতের নাগালে মোবাইল ফোন, মোটর বাইকের দৌরাত্মে নাকাল অবস্থা স্মৃতির পাতায় চির অম্লান: প্রতিষ্ঠাতা প্রধান শিক্ষক প্রয়াত শেখ শামছুর রহমান একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধা: শ্রেষ্ঠ্যত্বের গৌরব থেকে লজ্জাকর পরিণতি, করুণ ইতিহাসের দায় কার? সমালোচনা বা দ্বিমত পোষণ: গণতন্ত্রের মূল কথা পুনঃ ফ্যাসিজমের আশংকা: প্রসঙ্গ যখন বিএনপি সুবিধাবাদ জিন্দাবাদ: ১৯৯০ সাল থেকে আমার দেখা চরিত্রহীন জাতীয় রাজনীতি (পঞ্চদশ পর্ব) জাতীয় সমবায় দিবস ২০২৪: খুলনার ডুমুরিয়ার ভিলেজ সুপার মার্কেট এ সফল কো-অপারেটিভ এর উদ্যোগে ৫৩তম জাতীয় সমবায় দিবস ২০২৪ পালিত সুবিধাবাদ জিন্দাবাদ: ১৯৯০ সাল থেকে আমার দেখা চরিত্রহীন জাতীয় রাজনীতি (চতুর্দশ পর্ব) সুবিধাবাদ জিন্দাবাদ: ১৯৯০ সাল থেকে আমার দেখা চরিত্রহীন জাতীয় রাজনীতি (ত্রয়োদশ পর্ব)
এই মাত্র পাওয়া
একজন শিক্ষকের মধুময় স্মৃতিকথণ: স্মৃতিতে অম্লান বুনাগাতী ডিগ্রী কলেজ শিক্ষকের মর্যাদা: শিক্ষার্থীদের হাতের নাগালে মোবাইল ফোন, মোটর বাইকের দৌরাত্মে নাকাল অবস্থা স্মৃতির পাতায় চির অম্লান: প্রতিষ্ঠাতা প্রধান শিক্ষক প্রয়াত শেখ শামছুর রহমান একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধা: শ্রেষ্ঠ্যত্বের গৌরব থেকে লজ্জাকর পরিণতি, করুণ ইতিহাসের দায় কার? সমালোচনা বা দ্বিমত পোষণ: গণতন্ত্রের মূল কথা পুনঃ ফ্যাসিজমের আশংকা: প্রসঙ্গ যখন বিএনপি সুবিধাবাদ জিন্দাবাদ: ১৯৯০ সাল থেকে আমার দেখা চরিত্রহীন জাতীয় রাজনীতি (পঞ্চদশ পর্ব) জাতীয় সমবায় দিবস ২০২৪: খুলনার ডুমুরিয়ার ভিলেজ সুপার মার্কেট এ সফল কো-অপারেটিভ এর উদ্যোগে ৫৩তম জাতীয় সমবায় দিবস ২০২৪ পালিত সুবিধাবাদ জিন্দাবাদ: ১৯৯০ সাল থেকে আমার দেখা চরিত্রহীন জাতীয় রাজনীতি (চতুর্দশ পর্ব) সুবিধাবাদ জিন্দাবাদ: ১৯৯০ সাল থেকে আমার দেখা চরিত্রহীন জাতীয় রাজনীতি (ত্রয়োদশ পর্ব)

অসাধারণ মানুষ

  • Update Time : মঙ্গলবার, ২৭ জুন, ২০২৩
  • ৬৫৭ Time View

বিখ্যাত মানুষদের রম্য কথকতাঃ

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কখনো আগে গান লিখতেন, পরে সুর করতেন, আবার কখনো গান ও সুর এক সঙ্গে রচনা করতেন। কিন্তু সমস্যা একটাই-কবি কিছুতেই সুর মনে রাখতে পারতেন না। তাই তৈরী হওয়া সেই নতুন গান কাউকে শেখানোর জন্য তিনি চিৎকারে বাড়ি মাথায় করতেন। কাউকে শেখানো মানে, তার ওপর সুর মনে রাখার দায়িত্ব পড়ে যেত। একদিন জোড়াসাঁকোর বাড়িতে একটি নতুন গানে সুর বসিয়ে কবি বারান্দায় পায়চারি করতে করতে চিৎকার করে ডাকতে লাগলেন, ‘অমলা, অমলা, গানটা শিগগির এসে শিখে নাও, নাহলে এক্ষুনি ভুলে যাব।’

কবির ডাক শুনে আমলা ছুটে আসেন এবং গানটা শিখে নেন। আমলা দাস ছিলেন দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাসের বোন। কবিপত্নী মৃণালিণী দেবী কবির চেঁচামেচি শুনে কাজ ফেলে ছুটে আসেন ও কবির রকম সকম দেখে হাসতে হাসতে বলেন, ‘ও অমলা, এমন মানুষ কখনো দেখছ, যে নিজের দেওয়া সুর ভুলে যায়?’

এ কথা শুনে অমলাও হাসেন। তাই দেখে রবীন্দ্রনাথ মৃণালিণী দেবীকে রসিকতা করে বলেন, ‘ছোটবউ, অসাধারণ মানুষের সব কিছুই অসাধারণ হয়, বুঝলে? তুমি তো আর আমাকে চিনলে না!’

কবির কথা শুনে মৃণালিণী দেবী আরও হাসতে হাসতে বলেন, ‘তাই নাকি?’

সূত্রঃ https://www.ebanglalibrary.com

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category

https://www.moralparenting.org/

Categories

© All rights reserved © 2023 দৈনিক আলোকবর্তিকা
ওয়েবসাইট ডিজাইন প্রযুক্তি সহায়তায়: CloudVai-ক্লাউড ভাই