1. admin@dainikalokbortika.com : admin :
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০১:০৪ অপরাহ্ন
সমালোচনা বা দ্বিমত পোষণ: গণতন্ত্রের মূল কথা পুনঃ ফ্যাসিজমের আশংকা: প্রসঙ্গ যখন বিএনপি সুবিধাবাদ জিন্দাবাদ: ১৯৯০ সাল থেকে আমার দেখা চরিত্রহীন জাতীয় রাজনীতি (পঞ্চদশ পর্ব) জাতীয় সমবায় দিবস ২০২৪: খুলনার ডুমুরিয়ার ভিলেজ সুপার মার্কেট এ সফল কো-অপারেটিভ এর উদ্যোগে ৫৩তম জাতীয় সমবায় দিবস ২০২৪ পালিত সুবিধাবাদ জিন্দাবাদ: ১৯৯০ সাল থেকে আমার দেখা চরিত্রহীন জাতীয় রাজনীতি (চতুর্দশ পর্ব) সুবিধাবাদ জিন্দাবাদ: ১৯৯০ সাল থেকে আমার দেখা চরিত্রহীন জাতীয় রাজনীতি (ত্রয়োদশ পর্ব) সুবিধাবাদ জিন্দাবাদ: ১৯৯০ সাল থেকে আমার দেখা চরিত্রহীন জাতীয় রাজনীতি (দ্বাদশ পর্ব) নতুন বাংলাদেশ: জেন-জি প্রজন্মের স্বপ্ন কি আদৌ বাস্তবায়ন হওয়া সম্ভব? একটি বিস্ফোরক সাক্ষাৎকার: দুই হাতে টাকা বানাতে বলতেন শেখ হাসিনা সুবিধাবাদ জিন্দাবাদ: ১৯৯০ সাল থেকে আমার দেখা চরিত্রহীন জাতীয় রাজনীতি (একাদশ পর্ব)
এই মাত্র পাওয়া
সমালোচনা বা দ্বিমত পোষণ: গণতন্ত্রের মূল কথা পুনঃ ফ্যাসিজমের আশংকা: প্রসঙ্গ যখন বিএনপি সুবিধাবাদ জিন্দাবাদ: ১৯৯০ সাল থেকে আমার দেখা চরিত্রহীন জাতীয় রাজনীতি (পঞ্চদশ পর্ব) জাতীয় সমবায় দিবস ২০২৪: খুলনার ডুমুরিয়ার ভিলেজ সুপার মার্কেট এ সফল কো-অপারেটিভ এর উদ্যোগে ৫৩তম জাতীয় সমবায় দিবস ২০২৪ পালিত সুবিধাবাদ জিন্দাবাদ: ১৯৯০ সাল থেকে আমার দেখা চরিত্রহীন জাতীয় রাজনীতি (চতুর্দশ পর্ব) সুবিধাবাদ জিন্দাবাদ: ১৯৯০ সাল থেকে আমার দেখা চরিত্রহীন জাতীয় রাজনীতি (ত্রয়োদশ পর্ব) সুবিধাবাদ জিন্দাবাদ: ১৯৯০ সাল থেকে আমার দেখা চরিত্রহীন জাতীয় রাজনীতি (দ্বাদশ পর্ব) নতুন বাংলাদেশ: জেন-জি প্রজন্মের স্বপ্ন কি আদৌ বাস্তবায়ন হওয়া সম্ভব? একটি বিস্ফোরক সাক্ষাৎকার: দুই হাতে টাকা বানাতে বলতেন শেখ হাসিনা সুবিধাবাদ জিন্দাবাদ: ১৯৯০ সাল থেকে আমার দেখা চরিত্রহীন জাতীয় রাজনীতি (একাদশ পর্ব)

বাটারফ্লাই ইফেক্ট: তাত্ত্বিক ও প্রায়োগিক দর্শন

  • Update Time : শনিবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
  • ৯৩০ Time View

মহাভারতে হস্তিনাপুরের রাজা ধৃতরাষ্ট্রের স্ত্রী রাণী গান্ধারীর ১০০ জন ছেলে সন্তান ছিল। এদেরকে বলা হয় কৌরব। কৌরবদের জ্যেষ্ঠ দুর্যোধন পান্ডব পুত্রদের স্ত্রী দ্রৌপদীর বস্ত্র হরণ করে, যে কারণে পান্ডবদের সাথে কৌরবদের ভয়াবহ যুদ্ধ হয়। এই যুদ্ধে কৌরবদের ১০০ ভাই-ই নিহত হয়। রাজা ধৃতরাষ্ট্র ও গান্ধারী শোকে হতবিহ্বল হয়ে পড়েন।
গান্ধারী ঈশ্বরের কাছে জানতে চান তাকে একশত সন্তানের মৃত্যুশোক কেন সহ্য করতে হচ্ছে?
ঈশ্বর তাকে বলেন, গান্ধারী ছোটবেলায় খেলাচ্ছলে ১০০ প্রজাপতি মেরে তা দিয়ে গলার হার তৈরি করেছিলেন। তাই গান্ধারীকে তার একশত সন্তান হারানোর শোক সহ্য করতে হচ্ছে।
অর্থাৎ রাণী গান্ধারী যদি ছোটবেলায় প্রজাপতি হত্যা না করত, তাহলে হয়ত তিনি সন্তান হারা হতেন না। তাহলে মহাভারতের যুদ্ধ হত না। অর্থাৎ বহুবছর আগে গান্ধারী খেলাচ্ছলে একশত প্রজাপতি মেরে ফেলার কারণে মহাভারতের মহাযুদ্ধ হয়েছে। যার ফলে বহু মানুষ এইযুদ্ধে প্রাণ হারিয়েছে।

মহাভারতের এই গল্পের মত, বাস্তবেও পৃথিবীর একপ্রান্তে কোনো একটি প্রজাপতির শুধু একবার ডানা ঝাপটানোর ফলে অন্যপ্রান্তে একটি বিশাল টর্নেডো আঘাত আনতে পারে, আবার এরকমটা নাও ঘটতে পারে। ব্যাপারটা অদ্ভূত এবং আজগুবি মনে হলেও এটা হয়তোবা অসম্ভব কিছু নয়। অন্ততঃ বিশৃঙ্খল বিজ্ঞান তাই বলে। বিশৃঙ্খল বিজ্ঞান কী সে বিষয়ে একটু পরে বলছি।

আগে প্রজাপতির ডানা ঝাপটানোর প্রভাবের বিষয়টা সম্পর্কে আরেকটু বুঝিয়ে বলি। মনে করুন, আপনার ভেতর কুকুরের ভয় আছে। কুকুরের ডাক শুনলে বা কুকুর দেখলে আপনি ভয়ে নিরাপদ দুরত্বে থাকতে পছন্দ করেন।
এখন মনে করুন, ১৯৯০ সালে প্রচন্ড ঝড় বৃষ্টির একটি দিনে ঠিক সকাল দশটার সময় আপনি কোথাও যাচ্ছেন। বৃষ্টি শুরু হওয়ায় আপনি একটি গাছের নিচে আশ্রয় নিয়েছেন। হঠাৎ একটা কুকুরকে ঘেউ ঘেউ করে আপনার দিকে ছুটে আসতে দেখে আপনি বৃষ্টির পানি উপেক্ষা করেই হাঁটা ধরলেন। কয়েক পা এগিয়ে যেতেই বিদ্যুৎ চমকালো এবং গুড়ুম করে বিকট শব্দে একটা বজ্রপাত হল। পিছনে তাকিয়ে দেখলেন আপনি গাছের নিচে যেখানে দাঁড়িয়ে ছিলেন সেখানেই বজ্রপাত হয়েছে। আপনি আল্লাহর কাছে বেঁচে যাওয়ার জন্য শুকরিয়া আদায় করলেন। আপনি পরবর্তীতে আরো পঞ্চাশ বছর বেঁচে থাকলেন আর আপনি একটি পুত্র সন্তানের বাবা হলেন। আপনার সন্তান পরিণত বয়সে বাংলাদেশের বাণিজ্যমন্ত্রী হল আর ব্যবসায়ীদের থেকে ঘুষ নিয়ে সিন্ডিকেট তৈরী করার সুযোগ দিল। সিন্ডিকেটের ফলে দেশের চাল, ডাল, তেলের দাম বেড়ে গেল। ফলে সাধারণ জনগণের ভোগান্তি বেড়ে গেল। অথবা ধরুন, আপনার সন্তান বাংলাদেশ ক্রিকেট টীমে দক্ষ খেলোয়াড় হিসেবে যোগ দিল। আপনার সন্তান অত্যন্ত ভাল খেলার কারণেই প্রথমবারের মত বাংলাদেশের ক্রিকেট টীম বিশ্বকাপ জয় করল।

এবার ভাবুন, যদি ১৯৯০ সালে সকাল দশটায় কুকুরটা ঘেউ ঘেউ করে আপনার দিকে দৌঁড়ে না আসত তাহলে কী হত? আপনি বৃষ্টির পানি থেকে রক্ষা পেতে ঐ গাছের নিচেই দাঁড়িয়ে থাকতেন। আর কয়েক সেকেন্ড পর বজ্রপাতে আপনি মারা যেতেন। যেহেতু কুকুর ঘেউ ঘেউ করল, আপনি হাঁটা ধরলেন আর আপনি মারা যাননি। তাহলে কী বলা যায় যে, আজকের বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের ভোগান্তি বা বাংলাদেশ ক্রিকেট টীমের জয় লাভ করার জন্য মূলত ৬০ বছর আগে সেই বৃষ্টির দিনে সকাল দশটায় ঐ কুকুরের ঘেউ ঘেউ করে দৌঁড়ানোটা দায়ী। কারণ বজ্রপাতে আপনার মৃত্যু হত। আপনার বিয়ে হত না, কোনো সন্তান হত না, আর ৬০ বছর পর কোনো ঘুষখোর বাণিজ্যমন্ত্রী হত না, সিন্ডিকেট হত না, ফলে জনগণের ভোগান্তি হত না। অথবা বাংলাদেশ ক্রিকেট টীম ভাল খেলোয়াড় পেত না, বিশ্বকাপ জয়ের স্বপ্ন পুরণ হত না।

বাস্তব জীবনে এরকম একটি খুবই নগণ্য পরিবর্তনের ফলে আমাদের পরিবেশ বা বিশ্বব্রহ্মাণ্ডে একটি বড় ধরনের বৈপ্লবিক বা ধ্বংসাত্মক পরিবর্তন আসতে পারে। এই বিষয়টি ব্যাখ্যা করার জন্য লরেঞ্জ নামের এক বিজ্ঞানী ১৯৬৩ সালে এ সংক্রান্ত একটা তত্ত্ব প্রকাশ করেন। যাকে বলা হয়,”বাটারফ্লাই ইফেক্ট”।

গতিবিদ্যা, তাপবিদ্যা, বলবিদ্যা, কোয়ান্টাম মেকানিক্স, রাসায়নিক বিভিন্ন বিক্রিয়া এসবই একটা নির্দিষ্ট নিয়ম বা পদ্ধতি বা শৃঙ্খলা মেনে চলে। এগুলোকে গাণিতিকভাবে প্রকাশ ও ব্যাখ্যা করা যায়। এগুলো নিয়ন্ত্রণ করা যায়, কাজে লাগানো যায় এবং উপরোক্ত প্রতিটা বিষয়ের ফলাফল তৈরি করা কিংবা পরবর্তী ধাপের ফলাফল কী হবে সে বিষয়ে বর্ণনা করা যায়। তাই এটাকে শৃঙ্খল বিজ্ঞান বলে।

কিন্তু কিছু বিষয় আছে যা নিয়ন্ত্রণ করা যায় না, কিন্তু সেসবের খুব ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র পরিবর্তন ঘটালে তার ফলাফল হতে পারে ব্যাপক বিস্তৃত ও সুদূরপ্রসারী। যেমন – আবহাওয়া, পরিবেশ, আর্দ্রতা, মানুষের মনস্তত্ত্ব ইত্যাদি। এগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করা যায় না বলেই একে বিশৃঙ্খল বিজ্ঞান বলে। এই বিশৃঙ্খল বিজ্ঞানের একটি কাব্যিক এবং খুবই ইন্টারেস্টিং তত্ত্বের নাম হল- “বাটারফ্লাই ইফেক্ট।” লরেঞ্জ এই তত্ত্ব সামনে নিয়ে আসেন মূলতঃ আবহাওয়ার পূর্বাভাস নির্ণয় করতে গিয়ে। তিনি খেয়াল করেন আবহাওয়ার বিভিন্ন প্যারামিটারের মান খুবই সামান্য এমনকি দশমিকের তিন অঙ্কের পরের মানও যদি পরিবর্তন করা হয় তাহলে আবহাওয়ার ফোরকাস্টিং এ উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আসে। তখন তিনি এই “বাটারফ্লাই ইফেক্ট” তত্ত্ব হাজির করেন।

এই তত্ত্বের ওপর ভিত্তি করে অনেক সাহিত্যিক অনেক সাহিত্য রচনা করেছেন। তন্মধ্যে Ray Bradbury এর লেখা “এ্যা স্টোরি অব থান্ডার” এবং Stephen King এর 11/22/63 দুটি উল্লেখযোগ্য রচনা।

দুটি গল্পের মূল ভিত্তিই ছিল “বাটারফ্লাই ইফেক্ট ” তবে প্রেক্ষাপট ছিল ভিন্ন। Ray Bradbury এর “এ্যা স্টোরি অব থান্ডার” গল্পে ২০৫৫ সালে এর নায়ক টাইম মেশিনের ভেতর দিয়ে পৃথিবী থেকে বিলুপ্ত হয়ে যাওয়া ডাইনোসর সংরক্ষণ করার জন্য রওনা হয়। তখন আমেরিকার দুইজন প্রার্থীর মধ্যে নির্বাচন হচ্ছিল। একজন প্রার্থী
লিবারেল ও গণতন্ত্রমনা অন্যজন ফ্যাসিস্ট। নির্বাচনে বিজয়ী হয় লিবারেল তথা গণতন্ত্রমনা প্রার্থী। গল্পের নায়ক আমেরিকাতে ঘটতে থাকা এই দৃশ্য দেখে টাইম মেশিনে টাইম ট্রাভেল শুরু করে। এবং ডাইনোসরের যুগে গিয়ে একটা ডাইনোসরের প্রজাতি রক্ষা চেষ্টার আগেই নায়ক একলিস টাইম মেশিন থেকে ছিটকে পড়ে যায় এবং সাথে সাথে বনে পথ হারিয়ে যায় এবং তার বুটের নিচে একটা প্রজাপতি মারা পড়ে।

নায়ক একলিস যখন বর্তমানে ফিরে আসে তখন দেখে আমেরিকাতে ফ্যাসিস্ট প্রার্থী জয় লাভ করেছে এবং লিবারেল প্রার্থী হেরে গেছে। মানুষের ভাষা, শব্দের বানান ও উচ্চারণ পরিবর্তন হয়ে গেছে। এবং এটি হয়েছে কেবলমাত্র অতীতে গিয়ে তাদের এই প্রজাপতি হত্যা আর ডাইনোসরের ওপর গুলিরছোড়ার কারণে। এটিই গল্পের সারবস্তু।

একই রকম বিষয়বস্তুর ওপরে লেখা 11/22/63 গল্পে নায়ক টাইম ট্রাভেল করে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডির হত্যাকারীকে হত্যা না করার জন্য বলে। কিন্তু নায়ক যখন বর্তমানে ফিরে আসে তখন দেখে এইটুকু পরিবর্তনের ফলে তার বর্তমানে আর কিছুই নেই। কারণ ইতোমধ্যে তার শহরে একটা ভয়াবহ ভুমিকম্প হয়েছে, তার বাবা মা বস বাড়ি কিছুই নেই। সবকিছু লন্ডভন্ড হয়ে গেছে।

দুই গল্পের মূল উপজীব্যই হল “বাটারফ্লাই ইফেক্ট” তত্ত্ব।

আচ্ছা, আপনাকে যদি টাইম ট্রাভেলের সুযোগ দেয়া হত আর বলা হত আপনি ২০০০ সালে ফিরে যেতে পারবেন। একইসাথে আপনি যদি জানতে পারতেন ২০০০ সালে পরিবেশের কোন ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র পরিবর্তনের ফলে ২০২৩ এ আপনার ব্যক্তিগত ও জাতীয় জীবনে কী ধরনের প্রভাব পড়বে, তাহলে আপনি ২০২৩ এ আপনার ব্যক্তিজীবন ও জাতীয় জীবনের জন্য কী পরিবর্তন করে নিয়ে আসতেন?

শেষকথা – বাটারফ্লাই ইফেক্ট তত্ত্ব বোঝার পর মূল শেখার বিষয় হল যে, আমাদের চারপাশে ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ভালকাজ, আমাদের ছোট্ট দায়িত্ব আমাদের জীবনে তথা বিশ্বব্রহ্মাণ্ডে বিরাট প্রভাব পড়তে পারে। সুতরাং আমি কাজটা না করলেও অন্য কেউ করবে, আমি না করলেও হয়ে যাবে, আমি কেন করব? আমিই শুধু কেন দায়িত্বশীল হব এমন ভাবার দরকার নেই। কারণ আপনি করলে বিশ্বব্রহ্মাণ্ডে পরিবর্তনটা আপনার মাধ্যমেই আসবে। সুতরাং ভাল পরিবর্তনের কারণ হয়ে উঠুন ক্ষুদ্র হতেই। হোক সেটা প্রজাপতির ডানা ঝাপটানোর মত অতীব ক্ষুদ্র।

সূত্র: মোঃ রবিউল ইসলাম এর ফেসবুক পোস্ট।

সংকলন: দৈনিক আলোকবর্তিকা।

Please Share This Post in Your Social Media

2 responses to “বাটারফ্লাই ইফেক্ট: তাত্ত্বিক ও প্রায়োগিক দর্শন”

  1. Shamim Reza says:

    Very interesting. Well written

  2. Shiny Shifa says:

    Wow!!
    Great article.

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category

https://www.moralparenting.org/

Categories

© All rights reserved © 2023 দৈনিক আলোকবর্তিকা
ওয়েবসাইট ডিজাইন প্রযুক্তি সহায়তায়: CloudVai-ক্লাউড ভাই