1. admin@dainikalokbortika.com : admin :
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৮:১৬ পূর্বাহ্ন
সমালোচনা বা দ্বিমত পোষণ: গণতন্ত্রের মূল কথা পুনঃ ফ্যাসিজমের আশংকা: প্রসঙ্গ যখন বিএনপি সুবিধাবাদ জিন্দাবাদ: ১৯৯০ সাল থেকে আমার দেখা চরিত্রহীন জাতীয় রাজনীতি (পঞ্চদশ পর্ব) জাতীয় সমবায় দিবস ২০২৪: খুলনার ডুমুরিয়ার ভিলেজ সুপার মার্কেট এ সফল কো-অপারেটিভ এর উদ্যোগে ৫৩তম জাতীয় সমবায় দিবস ২০২৪ পালিত সুবিধাবাদ জিন্দাবাদ: ১৯৯০ সাল থেকে আমার দেখা চরিত্রহীন জাতীয় রাজনীতি (চতুর্দশ পর্ব) সুবিধাবাদ জিন্দাবাদ: ১৯৯০ সাল থেকে আমার দেখা চরিত্রহীন জাতীয় রাজনীতি (ত্রয়োদশ পর্ব) সুবিধাবাদ জিন্দাবাদ: ১৯৯০ সাল থেকে আমার দেখা চরিত্রহীন জাতীয় রাজনীতি (দ্বাদশ পর্ব) নতুন বাংলাদেশ: জেন-জি প্রজন্মের স্বপ্ন কি আদৌ বাস্তবায়ন হওয়া সম্ভব? একটি বিস্ফোরক সাক্ষাৎকার: দুই হাতে টাকা বানাতে বলতেন শেখ হাসিনা সুবিধাবাদ জিন্দাবাদ: ১৯৯০ সাল থেকে আমার দেখা চরিত্রহীন জাতীয় রাজনীতি (একাদশ পর্ব)
এই মাত্র পাওয়া
সমালোচনা বা দ্বিমত পোষণ: গণতন্ত্রের মূল কথা পুনঃ ফ্যাসিজমের আশংকা: প্রসঙ্গ যখন বিএনপি সুবিধাবাদ জিন্দাবাদ: ১৯৯০ সাল থেকে আমার দেখা চরিত্রহীন জাতীয় রাজনীতি (পঞ্চদশ পর্ব) জাতীয় সমবায় দিবস ২০২৪: খুলনার ডুমুরিয়ার ভিলেজ সুপার মার্কেট এ সফল কো-অপারেটিভ এর উদ্যোগে ৫৩তম জাতীয় সমবায় দিবস ২০২৪ পালিত সুবিধাবাদ জিন্দাবাদ: ১৯৯০ সাল থেকে আমার দেখা চরিত্রহীন জাতীয় রাজনীতি (চতুর্দশ পর্ব) সুবিধাবাদ জিন্দাবাদ: ১৯৯০ সাল থেকে আমার দেখা চরিত্রহীন জাতীয় রাজনীতি (ত্রয়োদশ পর্ব) সুবিধাবাদ জিন্দাবাদ: ১৯৯০ সাল থেকে আমার দেখা চরিত্রহীন জাতীয় রাজনীতি (দ্বাদশ পর্ব) নতুন বাংলাদেশ: জেন-জি প্রজন্মের স্বপ্ন কি আদৌ বাস্তবায়ন হওয়া সম্ভব? একটি বিস্ফোরক সাক্ষাৎকার: দুই হাতে টাকা বানাতে বলতেন শেখ হাসিনা সুবিধাবাদ জিন্দাবাদ: ১৯৯০ সাল থেকে আমার দেখা চরিত্রহীন জাতীয় রাজনীতি (একাদশ পর্ব)

দুর্নীতির স্থায়ী শিকড়ের সন্ধানে: পুলুম গোলাম ছরোয়ার মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের বর্তমান মহা দুর্নীতিবাজ প্রধান শিক্ষকের কূ-কীর্তির ফিরিস্তি

  • Update Time : বুধবার, ২৮ আগস্ট, ২০২৪
  • ৩২৬ Time View

মাগুরা জেলার শালিখা উপজেলায় অবস্থিত ঐতিহ্যবাহি পুলুম গোলাম ছরোয়ার মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের বর্তমান প্রধান শিক্ষক জনাব মির্জা আব্দুল গফ্ফার ২০১৩ সালে যোগদান করে। যোগদানের পর থেকেই জনাব গফফার মাগুরা জেলার সর্বজন শ্রদ্ধেয় প্রয়াত প্রধান শিক্ষক শেখ শামছুর রহমান স্যারের স্মৃতিধন্য ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি পরিচালনায় চরম অদক্ষতা, বিশৃঙ্খল ব্যবস্থাপনা, চরম নৈতিকতা বিবর্জিত নিম্ন রুচির প্রকাশ, নোংরা আচরণ ও ভাষার প্রয়োগ করে আসছে। তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময়ে আর্থিক অনিয়ম, অর্থ আত্মসাৎ, নিয়োগ দূর্নীতি সহ যাবতীয় নোংরা কর্মকান্ড সম্পন্ন করেছে তা নিম্নে উপস্থাপন করা হলোঃ

১) ২০২৩ সালের এপ্রিল মাসে বিদ্যালয়ের তৎকালীন ম্যানেজিং কমিটির কতিপয় সদস্যের যোগসাজসে বিদ্যালয়ের ট্রাস্টি বোর্ডের আওতায় প্রতিষ্ঠিত এলাকার একমাত্র পাঠাগারটি ভেংগে ফেলে বানিজ্যিক উদ্দেশ্যে দোকান ঘর বানানোর উদ্যোগ গ্রহণ করে। এ বিষয়ের প্রতিবাদে প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও জেলা প্রশাসক বরাবর স্মারকলিপি জমা দেয়ার সংবাদ একাধিক ইলেকট্রনিক মিডিয়া ও প্রিন্ট মিডায়াতে প্রচার হয়েছে।

২) দুর্নীতির অন্যতম হোতা এই প্রধান শিক্ষক গত ১৯/০৩/২০২৩ ইং তারিখে অষ্টম ও নবম শ্রেণির রেজিস্ট্রেশন বাবদ যথাক্রমে ৩০০ ও ৪০০ টাকা জনপ্রতি আদায়ের নোটিশ জারী করে এবং জোর পূর্বক অর্থ আদায় করলেও ছাত্র-ছাত্রীদের কোন রশিদ প্রদান করেনি। উল্লেখ্য উক্ত ফিস আদায়ের ব্যাপারে যশোর মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড থেকেও কোন পত্র জারী করা হয়নি। আদায়কৃত টাকা তৎকালীন ম্যানেজিং কমিটির কতিপয় সদস্যের যোগসাজসে নিজেই সম্পূর্ণ আত্মসাত করে।

৩) ২০১৭-১৮ সালের জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসের অডিট রিপোর্টে বিভিন্ন খাতে ১,৭১,৪২৫ টাকার অনিয়ম ধরা পড়লেও অদ্যাবধি কোন সমাধান করেনি।

8) বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির প্রাক্তন একজন সভাপতি জনাব কাজী ইমদাদুল হক এর দায়িত্ব পালনকালীন বিদ্যালয়ের ব্যাংক হিসাব হতে বিধি বহির্ভূতভাবে এককালীন ৫ লক্ষ টাকা চেকের মাধ্যমে উত্তোলোন করে যার কোন বিল-ভাউচার বা রেজুলেশন কোথাও সংরক্ষিত নেই। এ বিষয়ে প্রধান শিক্ষক গফফার বিভিন্ন ব্যক্তির নিকট জানিয়েছে যে চাপের মুখে উক্ত পরিমাণ অর্থ তৎকালীন ম্যানেজিং কমিটির সভাপতিকে প্রদান করা হয়।

৫) ০৭/১১/২০১৯ তারিখে বিদ্যালয়ের তৎকালীন সভাপতি শেখ আতিয়ার রহমান প্রধান শিক্ষকের বিভিন্ন অপকর্ম, আর্থিক অনিয়ম, অসাদচারণ ইত্যাদি সংশোধনের জন্য সতর্কীকরণ পত্র জারী করেন। তারপরও জনাব গফফার দুর্নীতি থেকে নিজেকে নিবৃত করেনি উল্টো নতুন নতুন অনিয়মের সাথে যুক্ত হয়ে পড়ে।

৬) ২০১৯ সালে তৎকালীন সভাপতি শেখ আতিয়ার রহমান দেখতে পান যে, প্রধান শিক্ষক বিভিন্ন খাত থেকে অনিয়মের মাধ্যমে (রিকুইজেশন ছাড়া ব্যাংক থেকে টাকা উত্তোলোন করে) নিজ হাতেই রাখে এবং নিজের ইচ্ছে অনুযায়ী বিল-ভাউচার বানিয়ে এডজাস্ট করে। এভাবে মোট ৯২,০০০ টাকার একটি অনিয়ম ধরা পড়ে যা পূর্ব হতেই চলে আসছিলো, এ বিষয়টি সমাধানের জন্য তৎকালীন সভাপতি শেখ আতিয়ার রহমান ম্যানেজিং কমিটিকে অবহিত করেন এবং প্রধান শিক্ষককে তহবিল মিলিয়ে দেবার নির্দেশনা দেন। কিন্তু অদ্যাবধি সেই অনিয়মের কোন সমাধান করা হয়নি।

৭) ২০২৩ সালে প্রধান শিক্ষক গফফার তার একক সিদ্ধান্তে বিদ্যালয়ের সাথে সংশ্লিষ্ট ৩ জন প্রথিতযশা ব্যাক্তিত্বের ছবি ব্যবহার করে বার্ষিক ক্যালেন্ডার ছাপিয়ে বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের নিকট জোর পূর্বক বিক্রয় করে সম্পূর্ণ টাকা আত্মসাত করে পাশাপাশি ক্যালেন্ডার ছাপানো বাবদ বিদ্যালয়ের তহবিল হতেও ৪০,০০০ টাকা বিল উত্তোলোন করে।

৮) তাঁর প্রধান শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালনকালীন বিভিন্ন সময় শিক্ষক ও কর্মচারী নিয়োগের ক্ষেত্রে ব্যাপক দুর্নীতির আশ্রয় নিয়ে দর কষাকষি করে যে প্রার্থী বেশি অর্থ ঘুষ দিতে সম্মত হন তাঁকে চুড়ান্তভাবে নিয়োগ দেয়ার জন্য প্রশ্নপত্র ফাঁস সহ নিয়োগ কমিটির সদস্যদের উপর অনৈতিক প্রভাব বিস্তার করে নিজের পছন্দের প্রার্থীকে নিয়োগ দিয়েছে। এলাকায় অনেকটা ওপেন সিক্রেট হিসেবে কথিত আছে যে, সর্বশেষ কয়েকজন চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারী নিয়োগের ক্ষেত্রে ৭ থেকে ১২ লক্ষ টাকা লেনদেন করা হয়েছে।

৯) প্রধান শিক্ষক গফফার দায়িত্বকালীন সবসময় যখন যে ম্যানেজিং কমিটি হয়েছে তাদের সাথে আতাত পূর্বক কোন নোটিশ বা পত্র ইস্যু করা ছাড়াই মিটিং করেছে এবং মনগড়া রেজুলেশন লিখে বিভিন্ন অনৈতিক বিষয় পাশ করিয়ে নিয়েছে। ম্যানেজিং কমিটিতে তার অপছন্দের সদস্যদের কোন মিটিংয়ে কখনোই ডাকেনি এবং মিটিংয়ের কোন সিদ্ধান্তও অবগত করেনি।

১০) সবসময় তার উপরোক্ত অনৈতিক কর্মকান্ডের প্রতিবাদকারী কমিটির সদস্য বা নিজের সহকর্মীদের উপর নোংরা আক্রমন করে থাকে। একবার সে প্রাক্তন একটি ম্যানেজিং কমিটির একজন সম্মানিত বিদ্যোতসাহী সদস্যকে শারিরীকভাবে লাঞ্ছিত করে। এমনকি একদিন স্কুল প্রাঙ্গনে সকলের উপস্থিতিতে বিদ্যালয়ের একজন সহকর্মীকে সাইকেলের চেইন ও ধারালো ছোরা বের করে আঘাত করতে উদ্যোত হয়, তখন সহকারী প্রধান শিক্ষক সহ অন্যান্য শিক্ষকগণ এগিয়ে এসে তাকে নিবৃত্ত করেন।

১১) যোগদানের পর থেকেই প্রধান শিক্ষক গফফার বিদ্যালয় সংলগ্ন জমিতে নির্মিত দোকান সমূহ হতে নিজ উদ্যোগে ভাড়া দেয়া-নেয়া করে কিন্তু বিদ্যালয়ের তহবিলে জমা করে না। বিদ্যালয়ের সম্পত্তি এ সকল দোকান হতে প্রাপ্ত অগ্রীম টাকারও কোন হিসাব কোথাও দেখায় না।

১২) একটি ঐতিহ্যবাহি বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের পদে আসীন থেকে অত্যন্ত নির্লজ্জের মতো বিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে উন্মুক্ত মঞ্চে, শ্রেণী কক্ষে এবং বিদ্যালয় আয়োজিত বনভোজন অনুষ্ঠানে একাধিকবার সবার সম্মুখে ডিজে নৃত্য করেছে এবং নৈতিকতা বিবর্জিত অপসংস্কৃতির প্রচলন করে অতীব নীচু মানসিকতার পরিচয় তুলে ধরেছে। এ সংক্রান্ত ভিডিও বিভিন্ন সময়ে সোস্যাল মিডিয়াতে ভাইরাল হয়েছে।

১৩) প্রধান শিক্ষক গফফার তার অনিয়ম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করায় বিদ্যালয়ের সম্মানিত প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের নাম ধরে ফেসবুক লাইভে অশ্রাব্য গালিগালাজ ও হুমকি ধামকী প্রদান করেছে।

১৪) বিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের প্রমাণকসহ লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে মাগুরা জেলা প্রশাসক ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের যৌথ তদন্তের প্রেক্ষিতে প্রধান শিক্ষক জনাব গফফারের বিরুদ্ধে আনীত সকল দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগ প্রমাণিত হয়। জেলা প্রশাসকের ১৭৭ পৃষ্ঠার তদন্ত প্রতিবেদন হতে জানা যায়, প্রধান শিক্ষক হিসেবে যোগদানের পর হতে বিদ্যালয়ের বিভিন্ন ফান্ড হতে চল্লিশ লক্ষেরও অধিক টাকা আত্মসাৎ করেছে। এর পাশাপাশি বিভিন্ন সময়ে নিয়োগ বাণিজ্যের বিষয়টিও তদন্তে উঠে এসেছে যা বর্তমান কিছু জুনিয়র শিক্ষকের মানের উপর প্রভাব বিস্তার করেছে। প্রধান শিক্ষক জনাব গফফারের বিরুদ্ধে আনীত সকল অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় গত মার্চ/২০২৪ মাস হতে প্রধান শিক্ষক হিসেবে তার প্রাপ্য এমপিও বেতনের অংশ বন্ধ রয়েছে।

১৫) প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের পক্ষ হতে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগের প্রেক্ষিতে যশোর শিক্ষাবোর্ডও একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে এবং তার সত্যতা পেয়ে প্রধান শিক্ষকসহ তার দুর্নীতির দোসর বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি সদ্য সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান শ্যামল কুমার দে কে শোকজ করে। কিন্তু প্রধান শিক্ষক ও তৎকালীন সভাপতি অবৈধ রাজনৈতিক ক্ষমতার খাঁটিয়ে বোর্ডের চেয়ারম্যানের দেয়া শোকজের কোন জবাব প্রদান করেনি।

১৬) প্রধান শিক্ষক জনাব গফফার মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের কিছু দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তার মাধ্যমে তার বিরুদ্ধে আনীত ও প্রমাণিত তদন্ত প্রতিবেদন গায়েব করে পুনরায় তার স্থগিতকৃত এমপিও চালু করার জন্য তৎপর রয়েছে বলে জানা যায় এবং বোর্ডের দুর্নীতিবাজ কর্মীদের ঘুষ দিয়ে নিজের কূ-কীর্তি অব্যাহত রাখার আয়োজন করছে বলে তথ্য পাওয়া গেছে।

১৬) প্রাক্তন শিক্ষার্থীগণের পক্ষ হতে প্রধান শিক্ষক জনাব গাফফারের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনে অভিযোগ দাখিলের প্রক্রিয়া প্রায় শেষ পর্যায়ে রয়েছে বলে একটি নির্ভরযোগ্য সূত্র মারফত জানা গেছে। প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা শিক্ষার সুষ্ঠ পরিবেশ সৃষ্টির জন্য বিদ্যালয়টির আমূল সংস্কারের জন্য বদ্ধপরিকর বলে জানিয়েছেন।

এমন জঘন্য মানসিক বিকারগ্রস্থ দূর্নীতিবাজ একজন প্রধান শিক্ষকের কারনে বিদ্যালয়ের শিক্ষার মান প্রতি বছর নিম্নমুখী হচ্ছে এবং বিদ্যালয়ের অতীত ঐতিহ্য আজ ভুলন্ঠিত। প্রতিষ্ঠানের প্রাক্তন শিক্ষার্থী ও স্থানীয় অভিভাবকদের দাবি- ঐতিহ্যবাহী এই প্রতিষ্ঠানে বিভিন্ন সময়ে ঘুষের বিনিময়ে নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে অযোগ্য শিক্ষক নিয়োগ দিয়ে যেসব অপকর্ম অতীতে হয়েছে তার সুষ্ঠু তদন্ত করে দুর্নীতির প্রধান হোতা বর্তমান প্রধান শিক্ষক সহ ঘুষের বিনিময়ে নিয়োগপ্রাপ্ত সকল অযোগ্য শিক্ষকদের অপসারণ ও আইনানুগ শাস্তি প্রদান করা হোক। এলাকার বিবেকবান সকল মানুষ আশা করেন যে, দেশের পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে অরাজনৈতিক সরকারের প্রধান উপদেস্টা ডঃ ইউনুস সাহেবের অন্তর্বর্তীকালীন নিরপেক্ষ সরকারের মেয়াদের মধ্যেই এরূপ প্রত্যন্ত গ্রামীন অঞ্চলের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সমূহে চিরুনি অভিযান চালিয়ে চিরতরে দুর্নীতির মূলোৎপাটন করবে।

তথ্য সরবরাহ: পুলুম গোলাম ছরোয়ার মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থীবৃন্দ। 

সংকলন: দৈনিক আলোকবর্তিকা।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category

https://www.moralparenting.org/

Categories

© All rights reserved © 2023 দৈনিক আলোকবর্তিকা
ওয়েবসাইট ডিজাইন প্রযুক্তি সহায়তায়: CloudVai-ক্লাউড ভাই