বেঁচে থাকা ও কর্মক্ষম থাকার জন্য আমাদের যেমনটি নিয়মিত খাবার খেতে হয়, তেমনি সারা বছর উৎপাদনশীল রাখতে জমিকেও খাবার দিতে হয়। জমিকে খাবার না দিলে জমিও আমাদের জন্য খাবার উৎপাদন
কৃষি পণ্য নিরাপদ করতে আমাদের কৃষি চর্চায় পরিবর্তন শুরু হয়েছে। কৃষি পণ্যের উৎপাদন বাড়াতে হবে। তবে উৎপাদন বাড়ানোর জন্য পরিবেশ এবং প্রতিবেশের কোন ক্ষতি করা যাবে না। আমাদের সীমিত কিন্তু
সুস্থ্যভাবে বাঁচার জন্য আমরা নিরাপদ খাদ্য চাই । কারন অনিরাপদ খাদ্যে রয়েছে বিভিন্ন ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া, টক্সিন, ভাইরাস, প্যারাসাইটস ও রাসায়নিক পদার্থ। আর এসবের কারনেই ডায়রিয়া থেকে শুরু করে ক্যানসার পর্যন্ত
সূচনা পর্বঃ আমাদের গ্রামে শীত মৌসুমে ধানের জমি খাল বিল নালা ও রাস্তার পাশের মৌসুমী জলাধারগুলো শুকিয়ে যাওয়ায় সেগুলো সেচে সম্পূর্ণ পানি শুকিয়ে ফেলে জলাশয়ে থাকা সব মাছ ধরে ফেলার
চিংড়ি আহরণের পর অনিরাপদ হওয়া শুরু হয় নানান হাতে, নানান স্থানে, নানান ভাবে, নানান কৌশলে। উৎপাদনের সব উত্তম প্রক্রিয়া মেনে অর্থাৎ উত্তম চাষ পদ্ধতি ( Best Aquaculture Practice-BAP) অনুসরণ করে
চিংড়ি নিয়ে বলতে গেলে একটি ভুল ধারনা থেকে প্রথমেই বের হয়ে আসা প্রয়োজন, সেটি হল চিংড়ি কি মাছ? মৎস্য বিষয়ক লেখাপড়া বা ভালোভাবে জানা না থাকলে আমরা প্রায়ই যে কথাটি
আমরা অনেকেই ক্ষুদ্র ঋণের প্রবক্তা শান্তিতে নোবেল বিজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে অপছন্দ করি, তীব্র ভাষায় সমালোচনা করে সুদখোর বলেও গালি দিয়ে থাকি! অনেকেই তাঁর নোবেল পুরষ্কার প্রপ্তিকে তাচ্ছিল্যের সাথে
দিনে দিনে মাছের প্রাকৃতিক উৎস্যগুলো কমে যাওয়ায় আমাদের মাছের চাহিদা পূরণ হচ্ছে চাষের মাধ্যমে। ষাটের দশকে যেখানে ৯০ শতাংশ মাছ অভ্যন্তরীণ উন্মুক্ত জলাশয় থেকে সংগ্রহ করা হত, সেখানে আজ মাছ
২৫ জুন দক্ষিন বঙ্গের অবকাঠামো উন্নয়নের ক্ষেত্রে চির অবহেলিত মানুষের আজীবন লালিত স্বপ্নের পদ্মা সেতু উদ্বোধনের প্রথম বার্ষিকী! পদ্মা সেতু নিয়ে আমাদের আবেগকে বাড়াবাড়ি ধরনের মনে করতে দেখেছি চট্টগ্রাম, সিলেট
দর্শন শাস্ত্রে কোন একটি বিষয়কে উপজীব্য করে হাজারো রকম ব্যাখ্যা দাড় করানো যায়, যুক্তি-তর্কের মাধ্যমে সাধারণ একটি বিষয় নিয়েও বিতর্কের গভীর থেকে গভীরে প্রবেশ করে জ্ঞানের সমূদ্রে হাবুডুবু খাওয়া যায়।