গত ১৬ মে ২০২৪ দৈনিক প্রথম আলোর অনলাইন নিউজে ড. আমিনুল ইসলাম, জ্যেষ্ঠ প্রভাষক, এস্তোনিয়ান এন্ট্রাপ্রেনিউরশিপ ইউনিভার্সিটি এর “দেশে ‘ভালো মানুষের’ সংখ্যা এত বেশি কেন” শিরোনামের লেখাটিতে চোখ আঁটকে গেলো।
মানবতার কলঙ্ক – মোয়াজ্জেম হোসেন ঘর ছিল, ছিল মোর সংসার মধুমতি চিত্রা নবগঙ্গার অববাহিকায়। ফারাক্কা বাঁধিল হৃদয় ভাঙ্গিল মরু তাপদাহে মরছে ভা’য়ে গলাগলি ধরে মরেছে পদ্মা,- গড়ায়। এ প্রজন্ম সভ্যতার
কলমে- মানস বিশ্বাস “জুলি, জুলি রে–, এই জুলেখা তোর আব্বুকে ডাক।” “আব্বু মসজিদ থেকে এখনো ফেরে নি আম্মু, এই তো দেখে এলাম হুজুর ভাইজানের সঙ্গে কথা বলছে রাস্তায় দাঁড়িয়ে।” “ঠিক
তোকে দেখার তেষ্টা – শিরীণ আকতার বানী স্বপ্ন ভেসে গেছে স্বপ্ন বিলাসে তুইহীন গেলো না তাকে ফেরাতে। বাতাসে কেঁপে যায় টলটলে সুখ কতোদিন দেখি না সেই সুখী মুখ তুমি বলে
ফেসবুক বা অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হবার বিষয়টি বেশ চমকপ্রদ! কতোভাবেই কতোজনেই নিজের পোস্টকে ভাইরাল অর্থাৎ অধিকসংখ্যক সামাজিক যোগাযোগ ব্যবহারকারীদের মধ্যে প্রচার করতে চেষ্টা চালিয়ে যায় সে বড় এক
ইচ্ছে নদী – মরিয়ম ইসলাম ইচ্ছে নদীর কাছে আমি বেশ পুরোনো চলতি পথে সদ্য বোঝাপড়া। ভয় করিনা দিবা রাতে কাব্য জমে নিজের সাথে, এখন আমি ঝড় দেখিনা স্রোতস্বিনীর জল দেখিনা
“আজ নেই বর্গী, নেই ইংরেজ, নেই পাকিস্থানী হানাদার- আজ তবু কেনো আমার মনে শূন্যতা আর হাহাকার! আজ তবে কি লাখ শহীদের রক্ত যাবে বৃথা ? আজ তবে কি ভুলতে বসেছি
আমার স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষে মানবিক কার্যক্রমে অনেকদিন ধরে যুক্ত থাকায় পরিচিতজনদের কাছে আমি ব্যক্তিগতভাবে একজন ফেসবুক বা অনলাইনে অনুদান সংগ্রাহক এক্টিভিস্ট হিসেবে স্বীকৃত। আমি মজা করে
বেশ দীর্ঘ বিরতি। কিছুটা ব্যক্তিগত জীবনের দোলাচল, অল্প বিস্তর হতাশা, কিঞ্চিৎ বিরক্তির কারনে দৈনিক আলোকবর্তিকায় ফিচার লিখছিলাম না গত চার মাস যাবত। প্রায় একবছর ধরে একটা স্বেচ্ছাসেবক লেখক টীম গঠন
ইচ্ছে সুখ -তানিয়া তাজ ইচ্ছের পথ পাড়ি দিয়ে কে কতদূর গেছে, তার হিসেব কষে দেখা দরকার একবার। “আমি আমার মত ভালো আছি”, “যে যেভাবে ভালো থাকে”– এই কথা গুলো এখন