পেশায় আমি শিক্ষক নাহলেও আমার রক্তে রয়েছে শিক্ষক সত্ত্বা। আমার মরহুম দাদা ছিলেন স্থানীয় মক্তবের মৌলবী শিক্ষক। তিনি মানুষের কাছে ছিলেন পরম সম্মানীয়। আমাদের গ্রামের প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক তালিকা বোর্ডে
মাথার চুল ও মানুষের শরীরের বহিরাবরণ ত্বক নিয়ে গত চারটি পর্বে আলোচনা তথা আমার সীমিত জ্ঞানের কিঞ্চিৎ ঝালাই করার পর মানব শরীরের হেড অফিস বলে খ্যাত মাথা নিয়ে এবারের পর্বগুলো
চাকচিক্যময় শহরে প্রতিদিন আমাদের সম্মুখে কত শত জীবন্ত লাশ ঘুরেফিরে বেড়ায় কেউ তার খবর রাখে না। অথচ এরা হতে পারত হয়তো জগৎ সংসারের সবচেয়ে সুখী মানুষ। এদের কেউ হয়ত খুব
আমাদের মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শ্রেণি কক্ষে এমনভাবে পড়াতেন যে অধিকাংশ শিক্ষার্থীগণ শ্রেণি কক্ষেই মুখস্ত করে ফেলতে পারতো পাঠ্য বইয়ের নির্দিষ্ট অংশটুকু। শিক্ষক হিসেবে এমন বিরল প্রতিভার দুই চারজন প্রত্যেকটি
আমাদের শরীরে যা কিছু আছে কোনটিকেই আপনি অপ্রয়োজনীয় বলতে পারবেন না। যেটা আছে সেটার ছোট হোক বড় হোক কিছু না কিছু ভূমিকা রাখছে সম্পূর্ণ শরীরটাকে সুশৃঙ্খলভাবে পরিচালিত হবার জন্য। ইতিপূর্বে
আমি কিন্তু মোটেও অবাক হইনা খুব সামান্য বিষয় নিয়ে আমাদের দেশের মানুষের অতিরঞ্জিত প্রতিক্রিয়া দেখে! কারন বড় কোন বিষয়ে আমাদের যে প্রতিক্রিয়া দেখানো উচিত সেটা কখনোই আমরা দেখাই না, আমাদের
মহাভারতে হস্তিনাপুরের রাজা ধৃতরাষ্ট্রের স্ত্রী রাণী গান্ধারীর ১০০ জন ছেলে সন্তান ছিল। এদেরকে বলা হয় কৌরব। কৌরবদের জ্যেষ্ঠ দুর্যোধন পান্ডব পুত্রদের স্ত্রী দ্রৌপদীর বস্ত্র হরণ করে, যে কারণে পান্ডবদের সাথে
আগুন দিলে কিছু রান্না নিজেরাই হয়ে যায় -মিঠুন কুমার সমদ্দার কিছু না লেখার চেয়ে কিছু লেখা ভাল। সব কিছু সংগ্রহ করা দেয়ার জন্য। সামনে বিস্তৃত মেঘরাশি। পাদদেশে পাহাড়। চলমান।
আমি সৌভাগ্যবান যে দেশের একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখাপড়া করার সুযোগ পেয়েছি। সৌভাগ্যবান এই কারণে বলছি যে, প্রথম বছর মেডিকেল, ইঞ্জিনিয়ারিং বা কোন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়েই আমি ভর্তি যুদ্ধে উর্ত্তীর্ণ হতে পারিনি।
ইদানিং বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে আত্মহত্যার পরিমান বেড়ে গেছে; এটা একটা অশনি সংকেত। আমি মানসিক ডাক্তার নই, তবে আমার জ্ঞান ও অভিজ্ঞতার উপর ভিত্তি করে আমার ছেলেমেয়েদের কিছু কথা বলিঃ ১)