নিরাপদ খাদ্য: অর্গানিক পণ্যের নামে আমরা আসলে কি খাচ্ছি? উপরের লিংকটির লেখায় একটি অংশে আমি উল্লেখ করেছিলাম “অর্গানিক ফুড এমন প্রক্রিয়ায় উৎপাদন করতে হয় যেখানে রাসায়নিক বা কৃত্রিম সার ও
একজন কম আবেগ সম্পন্ন সাধারণ পর্যটকের দৃষ্টিতে দেখলে বিস্তীর্ন জলরাশি, মাঝে মাঝে কিছু হিজল করচ গাছের সারি, বিশুদ্ধ বাতাসের প্রবাহ আর শুনশান নিরবতা ছাড়া হাওরে তেমন কোন চমকে যাওয়ার মতো
এখন থেকে চল্লিশ বছর আগে মায়ের হাত ধরে গ্রামের পাড়া মহল্লার পরিচিত মানুষ বা আত্মীয় বাড়িতে বেড়াতে গেলে নাস্তার মেনুতে মুড়ি চানাচুর বিস্কিটের সাথে একটা ডিম পোঁচ ছিলো অবধারিত। সেসব
ভূমিকা: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বিজ্ঞান বিষয়ে (ফলিত রসায়ন) লেখাপড়া চলাকালীন কোন শিক্ষার্থীর মাথায় স্নাতক বা স্নাতকোত্তর ডিগ্রী অর্জন করে চাকুরির বাইরে আর কোন বিকল্প চিন্তা ঢুকতে পারে তা আমরা সাধারণত মনে
ছেলেবেলায় যা মুখে দিতাম তাই যেন ছিলো অমৃতের মতো স্বাদের। গ্রামে শৈশব কেটেছে তাই গ্রামের নিজেদের খামারে বা আঙিনায় উৎপাদন করা ধান, গম, দুধ, আম, জাম, লিচু, কলা, কাঠাল সবই
আতাউর রহমান মিটন ভাইয়ের সাথে আমার পরিচয় ২০১২-১৩ সালের দিকে আমি তখন একটি আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থায় আঞ্চলিক সমন্বয়ক হিসেবে কাজ করতাম। ইউএস এইড এর অর্থায়নে পরিচালিত আমাদের প্রকল্পের কাজটি ছিলো
** অনিবার্য কারনবসতঃ নিরাপদ খাদ্য নিয়ে মঙ্গলবারের নিয়মিত কলামটি প্রকাশ করা সম্ভব হচ্ছে না। আজ একটু খেজুর গুড় নিয়ে শৈশবের স্মৃতিচারণ পাঠকের সাথে ভাগাভাগি করে নেয়ার সুযোগ নিচ্ছি, এর মাধ্যমেও
বেঁচে থাকা ও কর্মক্ষম থাকার জন্য আমাদের যেমনটি নিয়মিত খাবার খেতে হয়, তেমনি সারা বছর উৎপাদনশীল রাখতে জমিকেও খাবার দিতে হয়। জমিকে খাবার না দিলে জমিও আমাদের জন্য খাবার উৎপাদন
একজন শিক্ষক শিক্ষার্থীদের কাছে পথপ্রদর্শক। বিশেষ করে মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষকগণের প্রতিটি কথা, আচরণ, চলাফেরা, আদেশ, নির্দেশ, আদর্শ একজন শিক্ষার্থীর সমস্ত জীবন ব্যাপি প্রভাব ফেলতে পারে। পরিবারের মানুষের চেয়ে অনেক সময়
কৃষি পণ্য নিরাপদ করতে আমাদের কৃষি চর্চায় পরিবর্তন শুরু হয়েছে। কৃষি পণ্যের উৎপাদন বাড়াতে হবে। তবে উৎপাদন বাড়ানোর জন্য পরিবেশ এবং প্রতিবেশের কোন ক্ষতি করা যাবে না। আমাদের সীমিত কিন্তু