বেঁচে থাকা ও কর্মক্ষম থাকার জন্য আমাদের যেমনটি নিয়মিত খাবার খেতে হয়, তেমনি সারা বছর উৎপাদনশীল রাখতে জমিকেও খাবার দিতে হয়। জমিকে খাবার না দিলে জমিও আমাদের জন্য খাবার উৎপাদন
একজন শিক্ষক শিক্ষার্থীদের কাছে পথপ্রদর্শক। বিশেষ করে মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষকগণের প্রতিটি কথা, আচরণ, চলাফেরা, আদেশ, নির্দেশ, আদর্শ একজন শিক্ষার্থীর সমস্ত জীবন ব্যাপি প্রভাব ফেলতে পারে। পরিবারের মানুষের চেয়ে অনেক সময়
কৃষি পণ্য নিরাপদ করতে আমাদের কৃষি চর্চায় পরিবর্তন শুরু হয়েছে। কৃষি পণ্যের উৎপাদন বাড়াতে হবে। তবে উৎপাদন বাড়ানোর জন্য পরিবেশ এবং প্রতিবেশের কোন ক্ষতি করা যাবে না। আমাদের সীমিত কিন্তু
আমার খুব আফসোস হয় এখন। কেনো পেশা হিসেবে শিক্ষকতা আমার পছন্দের তালিকায় প্রথম সারিতে থাকেনি? গুরুজনেরা মাথার ভিতর ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার পেশার পাশাপাশি শিক্ষকতাকে কেনো ঢুকিয়ে দেননি সেই ভাবনায় আশ্চর্য বোধ
সুস্থ্যভাবে বাঁচার জন্য আমরা নিরাপদ খাদ্য চাই । কারন অনিরাপদ খাদ্যে রয়েছে বিভিন্ন ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া, টক্সিন, ভাইরাস, প্যারাসাইটস ও রাসায়নিক পদার্থ। আর এসবের কারনেই ডায়রিয়া থেকে শুরু করে ক্যানসার পর্যন্ত
শিক্ষা এমন একটি জীবনব্যাপী পরিবর্তনের হাতিয়ার যা একটি বঞ্চিত পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী, সমাজ, দেশ ও পৃথিবী বদলে দিতে পারে। এমন একটি সার্বজনীন ও মানবিক বিশ্ব সমাজ গঠনের মূল অস্ত্রটিকে কোনভাবেই
শিক্ষার সাথে শিক্ষক সমাজ ওতোপ্রতভাবে জড়িত। আমার পরিবারে প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকতা করা আমার চেয়ে বয়সে ছোট ও বড় সদস্য আছেন। আমি তাঁদের প্রত্যেকের মাঝেই শিক্ষক হিসেবে
প্রথমে দেশের গল্প শুনিঃ টাংগাইলের ভুয়াপুরের ইব্রাহিম খাঁ সরকারি কলেজের প্রধান ফটকে গত সাড়ে তিন বছর ধরে হাজার হাজার চড়ুই পাখি সন্ধ্যায় এসে অবস্থান নেয় আবার ফজরের আযানের পরপর কয়েকটি
কয়েকদিন ধরে খবরে দেখতে পাচ্ছি আমাদের প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারতের রাজধানী দিল্লীতে যমুনার দুই পাড় উপচে পড়া পানি দ্বারা সৃষ্ট বন্যায় প্লাবিত হয়ে পড়েছে। সেখানে রেকর্ড পরিমান অতি বৃষ্টি ও পাশ্ববর্তী
বর্ষাকালে স্বাভাবিকভাবেই আমরা পর্যাপ্ত বৃষ্টিপাত আশা করে থাকি, কৃষি ভিত্তিক প্রতিটি অর্থনৈতিক কর্মকান্ডে বৃষ্টির পানি আমাদের কৃষি উৎপাদন ও মৎস্যচাষের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। অন্যদিকে উজানের দেশ হিসেবে সীমান্তের ওপারের বাঁধগুলো