পিতা বর্ণহীন – সানজিদা কবির পিংকি আমরা পিতাকে বাবা বলি সবচেয়ে বেশি দূরত্বের বিরহ লেগে থাকে পিতার চোখে। কপালে ভাঁজপড়া গলিতে বয়সের ট্রেন ধাবমান। যদিও পিতার মুখ আলোময়, তবুও কোথাও
শুন্যতায় ফেরা – হিমাংশু বিশ্বাস এই তো! বেঁচে আছি। বেশ কাটছে দিন। খুব সুখে নয় তবু যাচ্ছে, যেমন যায়। হ্যা, শুভ’র মত বেশি সুখে নেই তবু আছি, ভালোই বলতে
ঠিকানা বিহীন খামে – এম. এম. আহমেদ ঠিকানা বিহীন খামে, এখানে তোমায় খোঁজা হয়। এ শহরের প্রতিটা পোস্ট বক্সে নামে-বেনামে তোমায় খোঁজা হয়। এ শহুরে বাতাসে তোমার ঘ্রাণ। অলি-গলি তোমার
আমরা সবাই অভিনেতা – হাসানুল হক তুষার জীবনের রঙ্গমঞ্চে, আমরা সবাই অভিনেতা, অনেক চরিত্রে অভিনয় করতে হয়, সম্পর্কের খেলায়, চরিত্র বদলায় অবিরাম, জীবনের নাটকের রঙিন আয়না। বিভিন্ন রূপে, বিভিন্ন চরিত্রে,
প্রেমের বিদ্রোহ – মরিয়ম ইসলাম তুমি কি ভেবেছো দু:খটুকু আমাকে দিয়ে নীলাগ্রহে ঠাঁই নেবে? অথবা সহস্র মাইল দূরে যেয়ে অভিমান, অভিযোগের বোঝা আমাকে চাপিয়ে দেবে। তা আমি হতে দেবোনা! আমি
কুঁড়েঘর – কামনা ইসলাম দেখেছি আমি বাগান বাড়ির ছোট্ট কুঁড়ে ঘর, যে ঘরে ছিল সবাই আপন ছিলো না কেউ পর। হাসি ছিলো খুশি ছিলো ছিল আকাশ-মীরা দিনের বেলা একমুঠো
মিল অমিলের খেলা – উজ্জ্বল চৌধুরী আমাকে যেভাবে চেয়েছো তুমি আমি তেমন হয়ে উঠতে পারিনি। আবার আমিও তোমাকে যেভাবে চেয়েছি তুমিও ঠিক তেমন হয়ে উঠতে পারোনি। আবার আমার সামনেই চলাচল
পাখিটা মরেই গেলো – নাজির হোসেন ছোট্ট একটা হলদে পাখি, পাখিটা খুব মিষ্টি ছিলো। সুরটাও খুব মধুর ছিলো, ভ্রমরকৃষ্ণ লোচনজোড়ায়- মন ভুলানো মায়া ছিলো! গোলাপী রং পাখির ঠোঁটে পথ হারানো
হঠাৎ দেখা – উজ্জ্বল চৌধুরী বহুদিন আগে একবার দেখা হয়েছিল নিতান্তই চোখের প্রশান্তির মতো! সে হেঁটে যাচ্ছিল রাজ্যের চিন্তা মাথায় নিয়ে আমি পিছন থেকে নাম ধরে ডাকছিলাম। না, সে
আপনজন -আরিফা আক্তার মিতা সে ছিল আমার আপনজন যার সাথে দু ‘বেলা খুনসুটি না করে আমার দিন চলছিল না। হয়তোবা তারও চলতো না। হঠাৎ একটা ঝড় এলো আর সব