সুস্থ্যভাবে বাঁচার জন্য আমরা নিরাপদ খাদ্য চাই । কারন অনিরাপদ খাদ্যে রয়েছে বিভিন্ন ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া, টক্সিন, ভাইরাস, প্যারাসাইটস ও রাসায়নিক পদার্থ। আর এসবের কারনেই ডায়রিয়া থেকে শুরু করে ক্যানসার পর্যন্ত
শুঁটকি মাছ শুধু স্বাদ বিবেচনাতেই নয় নানান রকম পুষ্টি উপকারিতার দিক দিয়েও বাংলাদেশের মানুষের খুব পছন্দের। কিছু মানুষ শুনেছি কোন বাসায় শুঁটকি মাছ রান্না হলে সেই বাড়িতে বিয়ের সম্বন্ধ ভেঙ্গে
সূচনা পর্বঃ আমাদের গ্রামে শীত মৌসুমে ধানের জমি খাল বিল নালা ও রাস্তার পাশের মৌসুমী জলাধারগুলো শুকিয়ে যাওয়ায় সেগুলো সেচে সম্পূর্ণ পানি শুকিয়ে ফেলে জলাশয়ে থাকা সব মাছ ধরে ফেলার
চিংড়ি আহরণের পর অনিরাপদ হওয়া শুরু হয় নানান হাতে, নানান স্থানে, নানান ভাবে, নানান কৌশলে। উৎপাদনের সব উত্তম প্রক্রিয়া মেনে অর্থাৎ উত্তম চাষ পদ্ধতি ( Best Aquaculture Practice-BAP) অনুসরণ করে
আমাদের দেশের মৎস্য খাতের প্রধান রপ্তানিযোগ্য পণ্য সাদা সোনা খ্যাত চিংড়ি নিয়ে কথার যেন শেষ নেই। রফতানী পণ্য তালিকার অন্যতম এই পণ্যটি রফতানির মাধ্যমে প্রতিবছর বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা আসে
চিংড়ি নিয়ে বলতে গেলে একটি ভুল ধারনা থেকে প্রথমেই বের হয়ে আসা প্রয়োজন, সেটি হল চিংড়ি কি মাছ? মৎস্য বিষয়ক লেখাপড়া বা ভালোভাবে জানা না থাকলে আমরা প্রায়ই যে কথাটি
বিভিন্ন জলাশয়ে চাষকৃত বিভিন্ন ধরণের মাছ বাজারজাত করার উপযুক্ত হবার পর চাষের পুকুর, ঘের বা খামার থেকে মাছের গন্তব্য ভোক্তার রান্নাঘর হয়ে খাবার টেবিল। আমাদের দেশে এখনো খামার থেকে মাছ
দিনে দিনে মাছের প্রাকৃতিক উৎস্যগুলো কমে যাওয়ায় আমাদের মাছের চাহিদা পূরণ হচ্ছে চাষের মাধ্যমে। ষাটের দশকে যেখানে ৯০ শতাংশ মাছ অভ্যন্তরীণ উন্মুক্ত জলাশয় থেকে সংগ্রহ করা হত, সেখানে আজ মাছ
আমরা মাছে-ভাতেই বাঙালি। মাছ পছন্দ করেন না এমন বাঙালি খুঁজে পাওয়াই ভার। হবেই বা না কেন? নদীমাতৃক আমাদের এই দেশে আছে অসংখ্য জলাশয়, পুকুর-নদী, হাওড়-বাওড়, খাল, বিল, ঝিল, দিঘী, প্লাবনভূমি।
আমাদের গাভীর চিকিৎসায় এন্টিবায়োটিক বহুলভাবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে, কখনো তা একজন ভেটেরিনিয়ানের পরামর্শ মতো কখনোবা খামারি নিজের জ্ঞান অনুযায়ী গাভীর বিভিন্ন রোগের চিকিৎসায় এন্টিবায়োটিক ব্যবহার করেন। দুধ অনিরাপদ হওয়ার অন্যতম