হঠাৎ দেখা – উজ্জ্বল চৌধুরী বহুদিন আগে একবার দেখা হয়েছিল নিতান্তই চোখের প্রশান্তির মতো! সে হেঁটে যাচ্ছিল রাজ্যের চিন্তা মাথায় নিয়ে আমি পিছন থেকে নাম ধরে ডাকছিলাম। না, সে
আপনজন -আরিফা আক্তার মিতা সে ছিল আমার আপনজন যার সাথে দু ‘বেলা খুনসুটি না করে আমার দিন চলছিল না। হয়তোবা তারও চলতো না। হঠাৎ একটা ঝড় এলো আর সব
আগুন দিলে কিছু রান্না নিজেরাই হয়ে যায় -মিঠুন কুমার সমদ্দার কিছু না লেখার চেয়ে কিছু লেখা ভাল। সব কিছু সংগ্রহ করা দেয়ার জন্য। সামনে বিস্তৃত মেঘরাশি। পাদদেশে পাহাড়। চলমান।
(১) বিরহ গাঁথার প্রিয়া আমি – আল্পনা কুণ্ডূ চিন্তায় তোমার , পুড়িয়েছি নিজেকে বিঁধিয়েছি শরীরে শত অপমানের তীর আজ তুমি ভুলেছ আমাকে বেঁধেছ অন্যের কাজলে নীড় বিরহ গাঁথার
গাজী মোমিন উদ্দীন সিনিয়র শিক্ষক সাতক্ষীরা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়। উদাস মন প্রায় গাছতলায় দাঁড়িয়ে থাকতে দেখি আনমনা ভাবে উদাস মনে, দেখি অকারণে পথ পানে চেয়ে থাকতে লক্ষ্যহীন গন্তব্যের দিকে। থ
ইচ্ছে করে তোমাকে গড়ে তুলি রুপ-রস-গন্ধে নিজের মতো। যেমন ভাস্কর্য গড়ি দিনরাত শ্রমে-প্রেমে তেমনি সবটুকু অধিকারবোধ দিয়ে ভেঙেচুরে মনের যত মাধুরী মিশিয়ে সুখ-দুঃখ দিয়ে তৈরি করি জীবন্ত কোনো ভাস্কর্য। আমি
পাহাড়ি ঘরঃ উজ্জ্বল চৌধুরী সঞ্চিতা, তুমি রাত জেগেছো কখনো দেখেছো কি তুমি রাতের মায়া রূপ আমি তো ঘুমাই রাত্রি সকাল হলে রাত জেগে জেগে ভাবি তুমি কেন পাশে চুপ! সঞ্চিতা,
ভুলে যাওয়া পথে ভ্রমরের সাথে গুঞ্জন, কত হাসি পথখানি যার আসেনি সে আর বলেনি ভালোবাসি। মন হারিয়ে যায় পথের মায়ায় উদাত্ত আহবান নিতে গন্ধ তার গুল্ম কাঁটার যেথায় গেঁথেছে
৭ই আগস্ট ১৯৪১ সালে ২২ শ্রাবণ ১৩৪৮ বঙ্গাব্দে ৮০ বছর বয়সে জোড়াসাঁকোর বাসভবনে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন বাংলা সাহিত্যে নোবেল বিজয়ী আমাদের বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। তিনি কলকাতার এক ধনাঢ্য ও
সাপ্তাহিক ব্লগ – খুলনার কথকতা থেকে সংগৃহীতঃ মূল লেখা সুস্মিত সাইফ আহমেদ সতত হে নদ, তুমি পড় মোর মনে সতত তোমার কথা, ভাবি এ বিরলে… মাধ্যমিক শ্রেণিতে আমরা অনেকেই পড়েছি