ইদানিং বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে আত্মহত্যার পরিমান বেড়ে গেছে; এটা একটা অশনি সংকেত। আমি মানসিক ডাক্তার নই, তবে আমার জ্ঞান ও অভিজ্ঞতার উপর ভিত্তি করে আমার ছেলেমেয়েদের কিছু কথা বলিঃ ১)
বেঁচে থাকা ও কর্মক্ষম থাকার জন্য আমাদের যেমনটি নিয়মিত খাবার খেতে হয়, তেমনি সারা বছর উৎপাদনশীল রাখতে জমিকেও খাবার দিতে হয়। জমিকে খাবার না দিলে জমিও আমাদের জন্য খাবার উৎপাদন
একজন শিক্ষক শিক্ষার্থীদের কাছে পথপ্রদর্শক। বিশেষ করে মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষকগণের প্রতিটি কথা, আচরণ, চলাফেরা, আদেশ, নির্দেশ, আদর্শ একজন শিক্ষার্থীর সমস্ত জীবন ব্যাপি প্রভাব ফেলতে পারে। পরিবারের মানুষের চেয়ে অনেক সময়
কৃষি পণ্য নিরাপদ করতে আমাদের কৃষি চর্চায় পরিবর্তন শুরু হয়েছে। কৃষি পণ্যের উৎপাদন বাড়াতে হবে। তবে উৎপাদন বাড়ানোর জন্য পরিবেশ এবং প্রতিবেশের কোন ক্ষতি করা যাবে না। আমাদের সীমিত কিন্তু
আজ যে শিশু পৃথিবীর আলোয় এসেছে…আমরা তার তরে একটি সাজানো বাগান চাই…।’ মা-বাবার ঘরটা হয়তো শিশুর জন্য সাজানো বাগানই। কিন্তু এই পৃথিবীটাকে কি আমরা করতে পেরেছি তার জন্য সাজানো বাগানের
আমার খুব আফসোস হয় এখন। কেনো পেশা হিসেবে শিক্ষকতা আমার পছন্দের তালিকায় প্রথম সারিতে থাকেনি? গুরুজনেরা মাথার ভিতর ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার পেশার পাশাপাশি শিক্ষকতাকে কেনো ঢুকিয়ে দেননি সেই ভাবনায় আশ্চর্য বোধ
কয়েক সপ্তাহ আগে সাতক্ষীরা থেকে এক বন্ধু কিছু ইনভেস্টিগেশন রিপোর্ট নিয়ে এসে বলল, দোস্তো, রিপোর্টগুলা এট্টু দ্যাহো তো। কার রিপোর্ট ? কী অসুবিধা? তোমার ভাবীর। বিটি মাইনষের কী সব অসুবিধা।
সুস্থ্যভাবে বাঁচার জন্য আমরা নিরাপদ খাদ্য চাই । কারন অনিরাপদ খাদ্যে রয়েছে বিভিন্ন ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া, টক্সিন, ভাইরাস, প্যারাসাইটস ও রাসায়নিক পদার্থ। আর এসবের কারনেই ডায়রিয়া থেকে শুরু করে ক্যানসার পর্যন্ত
শিক্ষা এমন একটি জীবনব্যাপী পরিবর্তনের হাতিয়ার যা একটি বঞ্চিত পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী, সমাজ, দেশ ও পৃথিবী বদলে দিতে পারে। এমন একটি সার্বজনীন ও মানবিক বিশ্ব সমাজ গঠনের মূল অস্ত্রটিকে কোনভাবেই
নারী পুরুষ সমান অধিকার। এটা নিয়ে অনেক লেখালেখি হয়, টক শো, বিতর্ক অনেক কিছু হয় শুধুমাত্র এটা প্রমাণ করার জন্য যে নারী পুরুষ সমান অধিকার। কিন্তু আসলেই কি সবক্ষেত্রে আমরা