দৈনিক আলোকবর্তিকায় বেদকাশী কলেজিয়েট স্কুলের দুর্নীতির খবর প্রকাশ হওয়ার পর এবার অধ্যক্ষের অপসারণ দাবিতে আগামী ৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪, মঙ্গলবার মানববন্ধনের ডাক দিয়েছে বিদ্যালয়ের সাথে সংশ্লিষ্ট সচেতন অভিভাবকবৃন্দ, বর্তমান ও
এই ধারাবাহিক রচনাটির সর্বশেষ পর্ব অর্থাৎ গত পঞ্চম পর্বে এরশাদ আমলের নয় বছরের স্বৈরশাসনের অবসানের পর পরবর্তী সরকারের নিকট আমার ব্যক্তিগত কিছু আকাঙ্ক্ষার তালিকা উল্লেখ করেছিলাম। সেই তালিকায় অন্যতম চাওয়া
সাধারণত ধর্মীয় ও অন্যান্য বিদ্যা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোকে আমরা পবিত্র অঙ্গন হিসেবে বিবেচনা করে থাকি। দূর্ভাগ্যজনকভাবে আমাদের দেশে অধিকাংশক্ষেত্রে এই কথাটি এখন আর প্রযোজ্য নয়। সর্বগ্রাসী দুর্নীতির গ্রাসে দেশের প্রাথমিক বিদ্যালয়
রাস্তায় দুই দল কুকুরের মধ্যে যুদ্ধ (ডগ ফাইট) যদি আমরা কেউ দেখে থাকি তাহলে যে কারো পক্ষে বাংলাদেশের রাজনীতির প্রকৃত চিত্রটা সহজেই অনুমান করা সম্ভব। আমি আমার দেখা গত চৌত্রিশ
বিলিয়ন ডলারের প্রশ্ন, ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ করে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় কেন অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে গেলো? সমগ্র দেশের অন্যান্য উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সাথে প্রচলিত ধারার বাইরে গিয়ে পুরোপুরি উল্টো পথে কিভাবে
বাংলাদেশের আমজনতা হিসেবে নিম্ন বা নিম্ন মধ্যবিত্ত মানুষের জীবনে লেখাপড়া, চাকুরি, ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ার অনেকটা লটারি বা জুয়ার মতো। অনেকের ক্ষেত্রে দেখা যায় একজন মেধাবী তরুন অত্যন্ত দরিদ্র পরিবার থেকে কঠিন
আমার জন্ম স্বাধীন বাংলাদেশে। পূর্ব পাকিস্থান নামক এক খিচুড়ি রাষ্ট্রের বাসিন্দা ছিলেন আমার বাপ দাদা সহ চৌদ্দ পুরুষ বা পূর্ব পুরুষগণ। কিন্তু আমি আক্ষরিক অর্থেই স্বাধীন বাংলাদেশের সন্তান, আমার জন্ম
আমি কাউকে দোষ দিতে চাই না। আমি আমার ব্যক্তিক রাস্ট্রীয় চরিত্রের বর্ণনা করলেই সবাই বুঝে নেবেন এই বাংলাদেশ গত চৌত্রিশ বছর ধরে কোন তরিকায় চলছে? আমার রাজনৈতিক জ্ঞান ১৯৮৯ সাল
কোটা বিরোধী আন্দোলন সম্পুর্নভাবে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য অবজ্ঞা সম্ভবত এই আন্দোলন অরাজনৈতিক হওয়ায় প্রথম দিকে সরকার খুব একটা আমলে নিয়েছিলেন বলে মনে হয়নি। সাধারণ একটা মুভমেন্ট ভেবে নেওয়া হয়েছিল। তাদের কাছে
সীমাহীন দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দেশে, প্রবাসে বসবাসকারী প্রতিটি সাধারন বাংলাদেশির দেশের প্রধানমন্ত্রীর কাছে অন্যতম প্রধান চাওয়া ছিল দুর্নীতির বিরুদ্ধে অভিযান! নির্বাচনী ইশতেহার ছাড়াও কিছুদিন আগেও প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, তিনি দুর্নীতির বিরুদ্ধে অভিযান