বিপুল ভোটে জয়ী হয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসে ২০০৮ সালে। সেই সময়ে দলটি যে নির্বাচনী ইশতেহার দিয়েছিল তা মুগ্ধ করেছিল দেশের সকল মানুষকে। বিশেষ করে সেই নির্বাচনী ইশতেহার আকৃষ্ট
এরপর এ্যাম্বুলেন্স করে বাসার কাছের প্রাইভেট হাঁসপাতালে নিয়ে গেলে জানালো ঢাকা মেডিকেলের ইমার্জেন্সীতে নিয়ে যেতে। তখন ডিউটি ডাক্তারের কথায় প্রিয়মের মাথায় ঢুকলো আত্মহত্যার মোটিভ এটা! পৃথিবীটা শুদ্ধ নড়ে উঠেছিলো তখন,
গত ১৬ মে ২০২৪ দৈনিক প্রথম আলোর অনলাইন নিউজে ড. আমিনুল ইসলাম, জ্যেষ্ঠ প্রভাষক, এস্তোনিয়ান এন্ট্রাপ্রেনিউরশিপ ইউনিভার্সিটি এর “দেশে ‘ভালো মানুষের’ সংখ্যা এত বেশি কেন” শিরোনামের লেখাটিতে চোখ আঁটকে গেলো।
সেই মৃতপ্রায় বহ্নির ভিতর জগতে হঠাত করেই উলটপালট ঘটে গেলো দুই বছর আগে। মরা গাছে ফুল ফোটার মতোই ওর ভিতর গভীর প্রেমের বীজ কিভাবে কখন বপিত হয়েছিলো তা ঠিক হিসাব
বোধহয় প্রেম বহ্নির বিয়ের পার হয়ে গেছে পঁচিশ বছর, বাচ্চারা কলেজ ও ভার্সিটিতে লেখাপড়া করছে। স্বামী মোটামুটি বড় ব্যবসায়ী, সারাক্ষণ ব্যস্ত থাকেন, অধিকাংশ দিনেই সকালে বাসা থেকে বের হয়ে যান
আমার স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষে মানবিক কার্যক্রমে অনেকদিন ধরে যুক্ত থাকায় পরিচিতজনদের কাছে আমি ব্যক্তিগতভাবে একজন ফেসবুক বা অনলাইনে অনুদান সংগ্রাহক এক্টিভিস্ট হিসেবে স্বীকৃত। আমি মজা করে
খাওয়ার সাথে সাথে অসুস্থ হয়ে পড়ি না বা মৃত্যু হয় না বলে বহুরকম খাবারই আমরা নির্ভাবনায় খেয়ে চলি। এই যেমন ধরুন আমাদের দেশের রাস্তার পাশের তৈরি জনপ্রিয় সব খাবারগুলো যেমন
মস্তিষ্ক নিয়ে এর আগে চারটি পর্ব লিখেছি বা আলোচনা করেছি বললেই ভালো হয়। মস্তিষ্ক নিয়ে লেখার আমি কেউই না, আমি শুধু একজন অনুসিধ্যাৎসু মানুষ, দেহের প্রতিটি অঙ্গ প্রত্যঙ্গ নিয়ে আমার
— আতাউর রহমান মিটন সহ-সভাপতি, বিসেফ ফাউন্ডেশন। দ্বিতীয় পর্ব: সচেতন হতে হবে? মুখ খুলতে হবে? দাবী জানাতে হবে। যে খাদ্য আমাদের দেহে পুষ্টি যোগায়, আমাদের মেধার বিকাশ ঘটায় এবং আমাদের
ভরা বর্ষায় অথবা ভরা পূর্ণিমায় হাওরের রূপমাধূর্য্যের সুধা উপভোগ করতে বজরা নৌকা বা ট্রলারে রাত্রিযাপন করেন অনেক পর্যটক। একটি পর্যটক গ্রুপে অনেকে থাকায় হাওরের নীরবতা কতটা উপভোগ্য হয় তা পর্যটকদের