অসংখ্য নেতিবাচক পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যেতে হচ্ছে আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থাকে। “সবার জন্য শিক্ষা” এমন বুলি আওড়ালেও এদেশে শিক্ষার শত্রু হিসেবে পারিবারিক দারিদ্রতা একটি প্রধান অন্তরায়। আমি আমার চোখের সামনেই অনেক
আতাউর রহমান মিটন ভাইয়ের সাথে আমার পরিচয় ২০১২-১৩ সালের দিকে আমি তখন একটি আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থায় আঞ্চলিক সমন্বয়ক হিসেবে কাজ করতাম। ইউএস এইড এর অর্থায়নে পরিচালিত আমাদের প্রকল্পের কাজটি ছিলো
আমরা অনেকেই ভাইরাস এর সংজ্ঞা জানি। ভাইরাস হল-নিউক্লিক এসিড ও প্রোটিন দ্বারা নির্মিত এমন একটি অকোষীয় সত্ত্বা যা অনুকূল পরিবেশে তার অসংখ্য প্রতিনিধি বা প্রতিলিপি তৈরি করতে পারে। অর্থাৎ এটি
পেশায় আমি শিক্ষক নাহলেও আমার রক্তে রয়েছে শিক্ষক সত্ত্বা। আমার মরহুম দাদা ছিলেন স্থানীয় মক্তবের মৌলবী শিক্ষক। তিনি মানুষের কাছে ছিলেন পরম সম্মানীয়। আমাদের গ্রামের প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক তালিকা বোর্ডে
পানির অপর নাম জীবন। পানি ছাড়া যেমন মানুষ এবং জীবকূলের প্রাণ রক্ষা হয় না তেমনি পানি ছাড়া গাছেরও জীবন বাঁচে না। কৃষি কাজের জন্য তাই পানি অপরিহার্য। চাষাবাদের জন্য মাটিতে
মাথার চুল ও মানুষের শরীরের বহিরাবরণ ত্বক নিয়ে গত চারটি পর্বে আলোচনা তথা আমার সীমিত জ্ঞানের কিঞ্চিৎ ঝালাই করার পর মানব শরীরের হেড অফিস বলে খ্যাত মাথা নিয়ে এবারের পর্বগুলো
আমাদের মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শ্রেণি কক্ষে এমনভাবে পড়াতেন যে অধিকাংশ শিক্ষার্থীগণ শ্রেণি কক্ষেই মুখস্ত করে ফেলতে পারতো পাঠ্য বইয়ের নির্দিষ্ট অংশটুকু। শিক্ষক হিসেবে এমন বিরল প্রতিভার দুই চারজন প্রত্যেকটি
** অনিবার্য কারনবসতঃ নিরাপদ খাদ্য নিয়ে মঙ্গলবারের নিয়মিত কলামটি প্রকাশ করা সম্ভব হচ্ছে না। আজ একটু খেজুর গুড় নিয়ে শৈশবের স্মৃতিচারণ পাঠকের সাথে ভাগাভাগি করে নেয়ার সুযোগ নিচ্ছি, এর মাধ্যমেও
আমাদের শরীরে যা কিছু আছে কোনটিকেই আপনি অপ্রয়োজনীয় বলতে পারবেন না। যেটা আছে সেটার ছোট হোক বড় হোক কিছু না কিছু ভূমিকা রাখছে সম্পূর্ণ শরীরটাকে সুশৃঙ্খলভাবে পরিচালিত হবার জন্য। ইতিপূর্বে
আমি সৌভাগ্যবান যে দেশের একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখাপড়া করার সুযোগ পেয়েছি। সৌভাগ্যবান এই কারণে বলছি যে, প্রথম বছর মেডিকেল, ইঞ্জিনিয়ারিং বা কোন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়েই আমি ভর্তি যুদ্ধে উর্ত্তীর্ণ হতে পারিনি।