আমাদের দেশের মৎস্য খাতের প্রধান রপ্তানিযোগ্য পণ্য সাদা সোনা খ্যাত চিংড়ি নিয়ে কথার যেন শেষ নেই। রফতানী পণ্য তালিকার অন্যতম এই পণ্যটি রফতানির মাধ্যমে প্রতিবছর বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা আসে
প্রিয় পাঠক, প্রতি শুক্রবার সাহিত্য পাতায় শাইনি শিফার ধারাবাহিকটি প্রকাশ করার ঘোষণা থাকা সত্ত্বেও অনিবার্য কারনবসতঃ যথাসময়ে প্রকাশ না করতে পারায় লেখক ও পাঠকগণের কাছে আন্তরিক দুঃখ প্রকাশ করছি। -দৈনিক
শেষ পর্বঃ আমাদের সংবিধানের ২৭, ৩১ ও ৩৫ অনুচ্ছেদে অত্যন্ত স্পষ্টভাবে দেশের প্রত্যেক নাগরিকের আইনের আশ্রয় গ্রহণ, ন্যায় বিচার চাওয়া ও পাওয়ার অধিকার দিয়েছে। সেই উদ্দেশ্যে সকলের জন্য আইনের সমান
চিংড়ি নিয়ে বলতে গেলে একটি ভুল ধারনা থেকে প্রথমেই বের হয়ে আসা প্রয়োজন, সেটি হল চিংড়ি কি মাছ? মৎস্য বিষয়ক লেখাপড়া বা ভালোভাবে জানা না থাকলে আমরা প্রায়ই যে কথাটি
রুবি অনেক্ষণ ধরেই শায়লার চুলের মুঠি ধরে আছে। শায়লাও রুবির গলার কাছে বুড়ো আঙ্গুল দিয়ে চেপে চেপে মারার চেষ্টা করছে। চুল ধরে রাখাতে শায়লা বেশি সুবিধা করতে পারছে না। তাই
প্রথম পর্বঃ আইন আদালতের ব্যাপারে আমার দৌড় ছিলো নাটক সিনেমায় দেখা পরিপাটি শৃঙ্খলাবদ্ধ বিচারকের কক্ষ, মান্যবর জজ সাহেব, বিজ্ঞ আইনজীবি, বিচার প্রত্যাশী বাদী ও কাঠগড়ায় দাঁড়ানো অপরাধী, স্বাক্ষী, পেশকার, মোক্তার,
বিভিন্ন জলাশয়ে চাষকৃত বিভিন্ন ধরণের মাছ বাজারজাত করার উপযুক্ত হবার পর চাষের পুকুর, ঘের বা খামার থেকে মাছের গন্তব্য ভোক্তার রান্নাঘর হয়ে খাবার টেবিল। আমাদের দেশে এখনো খামার থেকে মাছ
দিনে দিনে মাছের প্রাকৃতিক উৎস্যগুলো কমে যাওয়ায় আমাদের মাছের চাহিদা পূরণ হচ্ছে চাষের মাধ্যমে। ষাটের দশকে যেখানে ৯০ শতাংশ মাছ অভ্যন্তরীণ উন্মুক্ত জলাশয় থেকে সংগ্রহ করা হত, সেখানে আজ মাছ
আমরা মাছে-ভাতেই বাঙালি। মাছ পছন্দ করেন না এমন বাঙালি খুঁজে পাওয়াই ভার। হবেই বা না কেন? নদীমাতৃক আমাদের এই দেশে আছে অসংখ্য জলাশয়, পুকুর-নদী, হাওড়-বাওড়, খাল, বিল, ঝিল, দিঘী, প্লাবনভূমি।
মাওয়া ঘাটে স্পীডবোট পারাপারের অম্লমধুর অভিজ্ঞতাগুলো বর্ণনা করা ছাড়া পদ্মা সেতুহীন নদী পারাপারের গল্পগুলো শেষ করার সুযোগ নেই। আমি ভালো সাঁতার পারলেও ব্যক্তিগতভাবে পানিপথে চলাচলের ব্যাপারে কিছুটা ভীতু প্রকৃতির মানুষ