ব্যাঙের ছড়া – রোবাইয়াৎ গুলশানআরা আষাঢ় মাসে রাতের বেলা নামল বাদল ধারা, ঘ্যাঙগর ঘ্যাঙ ব্যাঙের ডাকে, জাগলো পুরো পাড়া। সারাদিন কাজ করে ঘুমাই রাতের বেলা, ব্যাঙের ডাকে ঘুম ভেঙ্গে যায়,
এরপর এ্যাম্বুলেন্স করে বাসার কাছের প্রাইভেট হাঁসপাতালে নিয়ে গেলে জানালো ঢাকা মেডিকেলের ইমার্জেন্সীতে নিয়ে যেতে। তখন ডিউটি ডাক্তারের কথায় প্রিয়মের মাথায় ঢুকলো আত্মহত্যার মোটিভ এটা! পৃথিবীটা শুদ্ধ নড়ে উঠেছিলো তখন,
গত ১৬ মে ২০২৪ দৈনিক প্রথম আলোর অনলাইন নিউজে ড. আমিনুল ইসলাম, জ্যেষ্ঠ প্রভাষক, এস্তোনিয়ান এন্ট্রাপ্রেনিউরশিপ ইউনিভার্সিটি এর “দেশে ‘ভালো মানুষের’ সংখ্যা এত বেশি কেন” শিরোনামের লেখাটিতে চোখ আঁটকে গেলো।
ভাবনা- মানস বিশ্বাস সেদিন ইস্কুলে পিলারের খুঁটে ডাস্টার ঝাড়ছি, হঠাৎ কে যেন মৌচাক সিনেমার রঞ্জিত মল্লিকের স্টাইলে বলে উঠলো ‘খসসর’! চমকে উঠে বললাম, ‘কে র্যা’? আগে হলে বলতাম, ‘আপনি কে
মানবতার কলঙ্ক – মোয়াজ্জেম হোসেন ঘর ছিল, ছিল মোর সংসার মধুমতি চিত্রা নবগঙ্গার অববাহিকায়। ফারাক্কা বাঁধিল হৃদয় ভাঙ্গিল মরু তাপদাহে মরছে ভা’য়ে গলাগলি ধরে মরেছে পদ্মা,- গড়ায়। এ প্রজন্ম সভ্যতার
সেই মৃতপ্রায় বহ্নির ভিতর জগতে হঠাত করেই উলটপালট ঘটে গেলো দুই বছর আগে। মরা গাছে ফুল ফোটার মতোই ওর ভিতর গভীর প্রেমের বীজ কিভাবে কখন বপিত হয়েছিলো তা ঠিক হিসাব
কলমে- মানস বিশ্বাস “জুলি, জুলি রে–, এই জুলেখা তোর আব্বুকে ডাক।” “আব্বু মসজিদ থেকে এখনো ফেরে নি আম্মু, এই তো দেখে এলাম হুজুর ভাইজানের সঙ্গে কথা বলছে রাস্তায় দাঁড়িয়ে।” “ঠিক
বোধহয় প্রেম বহ্নির বিয়ের পার হয়ে গেছে পঁচিশ বছর, বাচ্চারা কলেজ ও ভার্সিটিতে লেখাপড়া করছে। স্বামী মোটামুটি বড় ব্যবসায়ী, সারাক্ষণ ব্যস্ত থাকেন, অধিকাংশ দিনেই সকালে বাসা থেকে বের হয়ে যান
তোকে দেখার তেষ্টা – শিরীণ আকতার বানী স্বপ্ন ভেসে গেছে স্বপ্ন বিলাসে তুইহীন গেলো না তাকে ফেরাতে। বাতাসে কেঁপে যায় টলটলে সুখ কতোদিন দেখি না সেই সুখী মুখ তুমি বলে
চুপ করে আছে বলেই যে চুপ আছে– জাপানিদের সম্পর্কে এটা মনে না-করার প্রবণতা বেশ ব্যাপ্ত। এ নিয়েও গল্প রয়েছে। ধরা যাক একটা হাতি এসেছে। সেখানে যদি একজন ইংরেজ থাকে তাহলে