ইচ্ছে নদী – মরিয়ম ইসলাম ইচ্ছে নদীর কাছে আমি বেশ পুরোনো চলতি পথে সদ্য বোঝাপড়া। ভয় করিনা দিবা রাতে কাব্য জমে নিজের সাথে, এখন আমি ঝড় দেখিনা স্রোতস্বিনীর জল দেখিনা
ইচ্ছে সুখ -তানিয়া তাজ ইচ্ছের পথ পাড়ি দিয়ে কে কতদূর গেছে, তার হিসেব কষে দেখা দরকার একবার। “আমি আমার মত ভালো আছি”, “যে যেভাবে ভালো থাকে”– এই কথা গুলো এখন
কুয়াশা – সজল মনির কবেই তো হারিয়েছি আপন আবাস তোমার মন মন্দিরে, আমার বসবাস তব সনে, এখন সেথা, অন্য কারো বাস দলিল রশিদ না থাকায় হলো সর্বনাশ। হৃদয় নামের ঐ
বাতাসে আমার ঘ্রাণ – মিতা আফরোজ এখনও বোঝো না -আমি আছি তাই। যেদিন বাতাসে আমার ঘ্রাণ পাবে না সেদিন বুঝে নিও– তোমার মেঘবালিকা এই নশ্বর পৃথিবী ছেড়ে চলে গেছে অনন্ত
রাতের মতো একা – সবুজ শামীম আহ্সান ট্রেনের ছাদের মতো বলেশ্বরীর হৃদয় দশদিকে ভালোবাসার মেঘ ভাঙ্গা বৃষ্টি। তবুও রূপিণীর মন যেন জলবিহীন নদী কালের সংসারে ঘটে যায় অনাসৃষ্টি। ব্রহ্মার বিশ্বাসী
সরকারি চাকরি এখন সোনার হরিণের চাইতেও দুর্লভ হয়ে যাচ্ছে। প্রতিযোগিতা বাড়ছে বিসিএস, ব্যাংকজব ও অন্যান্য ক্ষেত্রেও। আমরা জানি সীমিত এবং নির্দিষ্ট সংখ্যা বাদে প্রতি বছর লক্ষ লক্ষ যুবক সরকারি চাকরির
এই নিয়ে বেঁচে আছি – পার্থ মোস্তাফিজ চোখের কোনে লেগে আছে আজও সেদিনের শুকিয়ে যাওয়া জলের দাগ। ভিজে যাওয়া রুমালে এখনও পাই অশ্রুর গন্ধ। হৃৎপিণ্ড জুড়ে রক্তাক্ত দগদগে ঘা। পাঁজরের
মনে মনে খুঁজি কোনো একজন সমাজবিজ্ঞান বা রাষ্ট্রবিজ্ঞানে শিক্ষিত ব্যক্তি কিছু লিখছে কিনা যে, বাংলাদেশের সমাজ ও রাজনীতি এখন কোন পথে। দেশে প্রতিবছর হাজার হাজার মানুষ এসব বিজ্ঞানে অনার্স মাস্টার্স
খাওয়ার সাথে সাথে অসুস্থ হয়ে পড়ি না বা মৃত্যু হয় না বলে বহুরকম খাবারই আমরা নির্ভাবনায় খেয়ে চলি। এই যেমন ধরুন আমাদের দেশের রাস্তার পাশের তৈরি জনপ্রিয় সব খাবারগুলো যেমন
মস্তিষ্ক নিয়ে এর আগে চারটি পর্ব লিখেছি বা আলোচনা করেছি বললেই ভালো হয়। মস্তিষ্ক নিয়ে লেখার আমি কেউই না, আমি শুধু একজন অনুসিধ্যাৎসু মানুষ, দেহের প্রতিটি অঙ্গ প্রত্যঙ্গ নিয়ে আমার