আমার দুই কন্যা। বড় কন্যার বিয়ে হয়ে গেছে। গত সপ্তাহে ছোট মেয়েটারও বিয়ে হয়ে গেল। দুই মেয়েই এখন তাদের স্বামীর সাথে সিডনিতে । ছোট বেলায় রূপকথার গল্পে পড়েছিলাম, এক রাজার
আমরা অনেকেই ভাইরাস এর সংজ্ঞা জানি। ভাইরাস হল-নিউক্লিক এসিড ও প্রোটিন দ্বারা নির্মিত এমন একটি অকোষীয় সত্ত্বা যা অনুকূল পরিবেশে তার অসংখ্য প্রতিনিধি বা প্রতিলিপি তৈরি করতে পারে। অর্থাৎ এটি
পেশায় আমি শিক্ষক নাহলেও আমার রক্তে রয়েছে শিক্ষক সত্ত্বা। আমার মরহুম দাদা ছিলেন স্থানীয় মক্তবের মৌলবী শিক্ষক। তিনি মানুষের কাছে ছিলেন পরম সম্মানীয়। আমাদের গ্রামের প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক তালিকা বোর্ডে
মাথার চুল ও মানুষের শরীরের বহিরাবরণ ত্বক নিয়ে গত চারটি পর্বে আলোচনা তথা আমার সীমিত জ্ঞানের কিঞ্চিৎ ঝালাই করার পর মানব শরীরের হেড অফিস বলে খ্যাত মাথা নিয়ে এবারের পর্বগুলো
চাকচিক্যময় শহরে প্রতিদিন আমাদের সম্মুখে কত শত জীবন্ত লাশ ঘুরেফিরে বেড়ায় কেউ তার খবর রাখে না। অথচ এরা হতে পারত হয়তো জগৎ সংসারের সবচেয়ে সুখী মানুষ। এদের কেউ হয়ত খুব
আপনজন -আরিফা আক্তার মিতা সে ছিল আমার আপনজন যার সাথে দু ‘বেলা খুনসুটি না করে আমার দিন চলছিল না। হয়তোবা তারও চলতো না। হঠাৎ একটা ঝড় এলো আর সব
আমরা জানি কেউ অপরাধী হয়ে জন্ম নেয় না। জীনগত কারনে উত্তরাধিকার সূত্রে কিছু অপরাধ প্রবণতা মানুষের মধ্যে যে একেবারে থাকে না তা নয়। তবে কেউই একবারে বিরাট কোন অপরাধ দিয়ে
আমাদের মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শ্রেণি কক্ষে এমনভাবে পড়াতেন যে অধিকাংশ শিক্ষার্থীগণ শ্রেণি কক্ষেই মুখস্ত করে ফেলতে পারতো পাঠ্য বইয়ের নির্দিষ্ট অংশটুকু। শিক্ষক হিসেবে এমন বিরল প্রতিভার দুই চারজন প্রত্যেকটি
আমাদের শরীরে যা কিছু আছে কোনটিকেই আপনি অপ্রয়োজনীয় বলতে পারবেন না। যেটা আছে সেটার ছোট হোক বড় হোক কিছু না কিছু ভূমিকা রাখছে সম্পূর্ণ শরীরটাকে সুশৃঙ্খলভাবে পরিচালিত হবার জন্য। ইতিপূর্বে
আমি কিন্তু মোটেও অবাক হইনা খুব সামান্য বিষয় নিয়ে আমাদের দেশের মানুষের অতিরঞ্জিত প্রতিক্রিয়া দেখে! কারন বড় কোন বিষয়ে আমাদের যে প্রতিক্রিয়া দেখানো উচিত সেটা কখনোই আমরা দেখাই না, আমাদের