কুয়াশা – সজল মনির কবেই তো হারিয়েছি আপন আবাস তোমার মন মন্দিরে, আমার বসবাস তব সনে, এখন সেথা, অন্য কারো বাস দলিল রশিদ না থাকায় হলো সর্বনাশ। হৃদয় নামের ঐ
আমার যত কিছু – সুনু খান মজলিস আমার সকালটা সূর্য ঢাকা তপ্ত বিকাল লাল রোদ মাখা আমার রাতে ভীষণ আলো দুহাতে জড়াই যা কিছু ভালো আমার দিন জোসনায় খেলে আমার
আগ্নেয়গিরী – পার্থ মোস্তাফিজ সেই কবে মনে পড়ে না – বুকের মাঝে একটা আগ্নেয়গিরীর জন্ম হয়েছিল। সেই থেকে জ্বলছে আজন্মকাল ধরে- যেন মৃত্যুতেও শেষ হয় না, মৃত্যুর পরেও অনন্তকাল ধরে
বাতাসে আমার ঘ্রাণ – মিতা আফরোজ এখনও বোঝো না -আমি আছি তাই। যেদিন বাতাসে আমার ঘ্রাণ পাবে না সেদিন বুঝে নিও– তোমার মেঘবালিকা এই নশ্বর পৃথিবী ছেড়ে চলে গেছে অনন্ত
রাতের মতো একা – সবুজ শামীম আহ্সান ট্রেনের ছাদের মতো বলেশ্বরীর হৃদয় দশদিকে ভালোবাসার মেঘ ভাঙ্গা বৃষ্টি। তবুও রূপিণীর মন যেন জলবিহীন নদী কালের সংসারে ঘটে যায় অনাসৃষ্টি। ব্রহ্মার বিশ্বাসী
কবির শরীর ভরেছে ফুলে -মিঠুন কুমার সমাদ্দার কবিরা নাকি খুব স্বপ্নবাজ হয় সারাদিন কাঁধে ঝোলা ভর্তি স্বপ্ন নিয়ে ঘুরে বেড়ায় ঘুম পেলেই স্বপ্নে তারা ডালপালা মেলে ধরে! তাঁর সুক্ষ্ম বিশ্লেষণ।
সরকারি চাকরি এখন সোনার হরিণের চাইতেও দুর্লভ হয়ে যাচ্ছে। প্রতিযোগিতা বাড়ছে বিসিএস, ব্যাংকজব ও অন্যান্য ক্ষেত্রেও। আমরা জানি সীমিত এবং নির্দিষ্ট সংখ্যা বাদে প্রতি বছর লক্ষ লক্ষ যুবক সরকারি চাকরির
মনে মনে খুঁজি কোনো একজন সমাজবিজ্ঞান বা রাষ্ট্রবিজ্ঞানে শিক্ষিত ব্যক্তি কিছু লিখছে কিনা যে, বাংলাদেশের সমাজ ও রাজনীতি এখন কোন পথে। দেশে প্রতিবছর হাজার হাজার মানুষ এসব বিজ্ঞানে অনার্স মাস্টার্স
খাওয়ার সাথে সাথে অসুস্থ হয়ে পড়ি না বা মৃত্যু হয় না বলে বহুরকম খাবারই আমরা নির্ভাবনায় খেয়ে চলি। এই যেমন ধরুন আমাদের দেশের রাস্তার পাশের তৈরি জনপ্রিয় সব খাবারগুলো যেমন
শিশু ও শ্রম এই শব্দদ্বয় বিপরীত অর্থকে বহন করে। ‘শিশু’ শব্দটি কোমলতার চিত্র আমাদের মননে সৃষ্টি করে আবার ‘শ্রম’ শব্দটি সৃষ্টি করে কঠিন কোন চিত্র। এই শব্দদ্বয় এমন এক চিত্র