কিশোর বয়স থেকে আমার আবাহনী ক্লাব, মোহনবাগান, আর্জেন্টিনা ফুটবল দল বা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে একটি প্রতীকের প্রতি সমর্থন করার বিষয়টি যদি বর্ণনা করি তাহলে কোন একটি রাজনৈতিক দলের সমর্থক হওয়া
বাংলাদেশের নির্বাচনী সংষ্কৃতিতে রাজনৈতিক দলগুলোর জন্য সবচেয়ে বড় হুমকি হিসেবে বিবেচনা করা হয় ভাসমান ভোটারদের মনোভাব। কারণ দেশের দুই প্রধান দলের মোটামুটি সংরক্ষিত বা রিজার্ভ ভোট প্রায় সমান সমান। তাই
১৯৯৪ সালের ২০শে মার্চ অনুষ্ঠিত মাগুরা-২ আসনের উপনির্বাচন: দূর্ভাগ্যবশতঃ আমার গ্রামের বাড়ি মাগুরা-২ আসনের অন্তর্গত! দূর্ভাগ্য এই জন্য বলছি যে, একটি কালিমা লিপ্ত উদাহরণ হয়ে বাংলাদেশের রাজনীতিতে এবং নির্বাচনের ইতিহাসে
এই ধারাবাহিক রচনাটির সর্বশেষ পর্ব অর্থাৎ গত পঞ্চম পর্বে এরশাদ আমলের নয় বছরের স্বৈরশাসনের অবসানের পর পরবর্তী সরকারের নিকট আমার ব্যক্তিগত কিছু আকাঙ্ক্ষার তালিকা উল্লেখ করেছিলাম। সেই তালিকায় অন্যতম চাওয়া
রাস্তায় দুই দল কুকুরের মধ্যে যুদ্ধ (ডগ ফাইট) যদি আমরা কেউ দেখে থাকি তাহলে যে কারো পক্ষে বাংলাদেশের রাজনীতির প্রকৃত চিত্রটা সহজেই অনুমান করা সম্ভব। আমি আমার দেখা গত চৌত্রিশ
আমার জন্ম স্বাধীন বাংলাদেশে। পূর্ব পাকিস্থান নামক এক খিচুড়ি রাষ্ট্রের বাসিন্দা ছিলেন আমার বাপ দাদা সহ চৌদ্দ পুরুষ বা পূর্ব পুরুষগণ। কিন্তু আমি আক্ষরিক অর্থেই স্বাধীন বাংলাদেশের সন্তান, আমার জন্ম
কোটা বিরোধী আন্দোলন সম্পুর্নভাবে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য অবজ্ঞা সম্ভবত এই আন্দোলন অরাজনৈতিক হওয়ায় প্রথম দিকে সরকার খুব একটা আমলে নিয়েছিলেন বলে মনে হয়নি। সাধারণ একটা মুভমেন্ট ভেবে নেওয়া হয়েছিল। তাদের কাছে
বিপুল ভোটে জয়ী হয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসে ২০০৮ সালে। সেই সময়ে দলটি যে নির্বাচনী ইশতেহার দিয়েছিল তা মুগ্ধ করেছিল দেশের সকল মানুষকে। বিশেষ করে সেই নির্বাচনী ইশতেহার আকৃষ্ট
০৮ আগস্ট ২০২৪ তারিখে দৈনিক সমকালে প্রকাশিত সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন শেখ রোকন ও ইফতেখারুল ইসলাম। সমকাল: প্রবল পরাক্রমশালী শেখ হাসিনা সরকারের যে পতন হতে যাচ্ছে, সেটা কি ৫ আগস্টের আগে কোনোভাবে
মনে মনে খুঁজি কোনো একজন সমাজবিজ্ঞান বা রাষ্ট্রবিজ্ঞানে শিক্ষিত ব্যক্তি কিছু লিখছে কিনা যে, বাংলাদেশের সমাজ ও রাজনীতি এখন কোন পথে। দেশে প্রতিবছর হাজার হাজার মানুষ এসব বিজ্ঞানে অনার্স মাস্টার্স