আমাদের মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শ্রেণি কক্ষে এমনভাবে পড়াতেন যে অধিকাংশ শিক্ষার্থীগণ শ্রেণি কক্ষেই মুখস্ত করে ফেলতে পারতো পাঠ্য বইয়ের নির্দিষ্ট অংশটুকু। শিক্ষক হিসেবে এমন বিরল প্রতিভার দুই চারজন প্রত্যেকটি
আমি সৌভাগ্যবান যে দেশের একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখাপড়া করার সুযোগ পেয়েছি। সৌভাগ্যবান এই কারণে বলছি যে, প্রথম বছর মেডিকেল, ইঞ্জিনিয়ারিং বা কোন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়েই আমি ভর্তি যুদ্ধে উর্ত্তীর্ণ হতে পারিনি।
একজন শিক্ষক শিক্ষার্থীদের কাছে পথপ্রদর্শক। বিশেষ করে মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষকগণের প্রতিটি কথা, আচরণ, চলাফেরা, আদেশ, নির্দেশ, আদর্শ একজন শিক্ষার্থীর সমস্ত জীবন ব্যাপি প্রভাব ফেলতে পারে। পরিবারের মানুষের চেয়ে অনেক সময়
আমার খুব আফসোস হয় এখন। কেনো পেশা হিসেবে শিক্ষকতা আমার পছন্দের তালিকায় প্রথম সারিতে থাকেনি? গুরুজনেরা মাথার ভিতর ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার পেশার পাশাপাশি শিক্ষকতাকে কেনো ঢুকিয়ে দেননি সেই ভাবনায় আশ্চর্য বোধ
শিক্ষা এমন একটি জীবনব্যাপী পরিবর্তনের হাতিয়ার যা একটি বঞ্চিত পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী, সমাজ, দেশ ও পৃথিবী বদলে দিতে পারে। এমন একটি সার্বজনীন ও মানবিক বিশ্ব সমাজ গঠনের মূল অস্ত্রটিকে কোনভাবেই
শিক্ষার সাথে শিক্ষক সমাজ ওতোপ্রতভাবে জড়িত। আমার পরিবারে প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকতা করা আমার চেয়ে বয়সে ছোট ও বড় সদস্য আছেন। আমি তাঁদের প্রত্যেকের মাঝেই শিক্ষক হিসেবে
শিক্ষাকে কোনভাবেই পণ্য হিসেবে গ্রহণ করা যাবে না। অথচ আমার অভিজ্ঞতা দেখেছে আজকালকার দিনে শুধু শিক্ষকরাই কোচিং বানিজ্যের সাথে জড়িত নন বরং সমাজপতিরাও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বানিজ্যের সাথে তীব্রভাবে জড়িয়ে
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসকারী বাংলাদেশি পদার্থবিজ্ঞানী প্রফেসর ড. আতাউল করিম। তিনি দ্রুতগামী ভাসমান ট্রেন আবিষ্কার করেছেন। ১৯৭৬ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমালেও আত্মীয়-স্বজনের সাথে দেখা করতে প্রায়ই বাংলাদেশে আসেন। জন্ম ও
আমরা একটু শিক্ষা গ্রহণের মৌলিক উদ্দেশ্যের তত্ত্বগত সংজ্ঞার প্রতি নজর দিই “শিক্ষার উদ্দেশ্য হলো ব্যক্তি ও জাতীয় জীবনে নৈতিক, মানবিক, ধর্মীয়, সাংস্কৃতিক, বিজ্ঞানভিত্তিক ও সামাজিক মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠাকল্পে শিক্ষার্থীদের মননে, কর্মে
প্রথম পর্বঃ অনুমান করা যায় বৃটিশ আমলেই ভারতীয় উপমহাদেশে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার প্রচলন ঘটেছিলো। তার পূর্বে আমাদের ভূখণ্ডে শুধুমাত্র অবস্থাসম্পন্ন পরিবারের সন্তানেরা পন্ডিতশালায় অথবা বাড়িতে আশ্রয় গ্রহণকারী গুরুদেবের সাহচর্যে জাগতিক বিভিন্ন