আমার বাপের মত্যুতে যারা সময় ও শ্রম দিয়েছেন, দোয়া ও সমবেদনা জানিয়েছেন সকলকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। বাংলাদেশ ও দুনিয়ার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে সাড়া পেয়েছি ফেসবুকের কল্যানে হলেও। মনে হয়েছে, এই
পাশের বাসার ভাবি ও আমার বউ পরস্পর আমার বাসার বাইরের বারান্দায় দাঁড়িয়ে গল্প করছে। ছুটির দিনে আমি বেডরুমে শুয়ে কান খাড়া করে ওদের গল্পে আড়ি পাতার চেষ্টা করছি। জানালার থাই
চাকচিক্যময় শহরে প্রতিদিন আমাদের সম্মুখে কত শত জীবন্ত লাশ ঘুরেফিরে বেড়ায় কেউ তার খবর রাখে না। অথচ এরা হতে পারত হয়তো জগৎ সংসারের সবচেয়ে সুখী মানুষ। এদের কেউ হয়ত খুব
হঠাৎ দেখা – উজ্জ্বল চৌধুরী বহুদিন আগে একবার দেখা হয়েছিল নিতান্তই চোখের প্রশান্তির মতো! সে হেঁটে যাচ্ছিল রাজ্যের চিন্তা মাথায় নিয়ে আমি পিছন থেকে নাম ধরে ডাকছিলাম। না, সে
মহাভারতে হস্তিনাপুরের রাজা ধৃতরাষ্ট্রের স্ত্রী রাণী গান্ধারীর ১০০ জন ছেলে সন্তান ছিল। এদেরকে বলা হয় কৌরব। কৌরবদের জ্যেষ্ঠ দুর্যোধন পান্ডব পুত্রদের স্ত্রী দ্রৌপদীর বস্ত্র হরণ করে, যে কারণে পান্ডবদের সাথে
ইদানিং বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে আত্মহত্যার পরিমান বেড়ে গেছে; এটা একটা অশনি সংকেত। আমি মানসিক ডাক্তার নই, তবে আমার জ্ঞান ও অভিজ্ঞতার উপর ভিত্তি করে আমার ছেলেমেয়েদের কিছু কথা বলিঃ ১)
কয়েক সপ্তাহ আগে সাতক্ষীরা থেকে এক বন্ধু কিছু ইনভেস্টিগেশন রিপোর্ট নিয়ে এসে বলল, দোস্তো, রিপোর্টগুলা এট্টু দ্যাহো তো। কার রিপোর্ট ? কী অসুবিধা? তোমার ভাবীর। বিটি মাইনষের কী সব অসুবিধা।
যদি প্রশ্ন করি পৃথিবী সূর্যের চারদিকে ঘোরে নাকি সূর্য পৃথিবীর চারদিকে ঘোরে তাহলে প্রশ্নটাই বোকা বোকা শোনাবে। প্রাচীনকাল থেকে শুরু করে এই সাতশো বছর আগে পর্যন্ত মানুষের ধারনা ছিলো আমাদের
সাফল্যের সাথে মাতৃ মৃত্যুহার কমিয়ে আমাদের গড় আয়ু ইর্ষণীয়ভাবে বৃদ্ধি পেয়ে বাহাত্তর বছর পর্যন্ত পৌঁছেছিলো। এমন প্রাকৃতিক দূর্যোগ প্রবণ, সড়ক দূর্ঘটনা আর পশ্চাদপদ চিকিৎসা সেবা পাওয়া মানুষের দেশে যেখানে বেঁচে
প্রথমে দেশের গল্প শুনিঃ টাংগাইলের ভুয়াপুরের ইব্রাহিম খাঁ সরকারি কলেজের প্রধান ফটকে গত সাড়ে তিন বছর ধরে হাজার হাজার চড়ুই পাখি সন্ধ্যায় এসে অবস্থান নেয় আবার ফজরের আযানের পরপর কয়েকটি