সাফল্যের সাথে মাতৃ মৃত্যুহার কমিয়ে আমাদের গড় আয়ু ইর্ষণীয়ভাবে বৃদ্ধি পেয়ে বাহাত্তর বছর পর্যন্ত পৌঁছেছিলো। এমন প্রাকৃতিক দূর্যোগ প্রবণ, সড়ক দূর্ঘটনা আর পশ্চাদপদ চিকিৎসা সেবা পাওয়া মানুষের দেশে যেখানে বেঁচে
প্রথমে দেশের গল্প শুনিঃ টাংগাইলের ভুয়াপুরের ইব্রাহিম খাঁ সরকারি কলেজের প্রধান ফটকে গত সাড়ে তিন বছর ধরে হাজার হাজার চড়ুই পাখি সন্ধ্যায় এসে অবস্থান নেয় আবার ফজরের আযানের পরপর কয়েকটি
রেজা শামীমের ফেসবুক ওয়াল থেকে সংগৃহীতঃ ‘ইন্ডিয়া ইজ অন দা মুন’ এই খবরটি আমরা সবাই জানি। যুগটাই এমন। খবরের কাছে যেতে হয়না, খবর নিজেই চলে আসে কানের কাছে। যেমন হিরো
“ক্যান্সার আক্রান্ত বারো বছরের মেয়েটাকে ডাক্তার আঙ্কেল আদর করে জিজ্ঞেস করলেন, বড় হয়ে কি হতে চাও মা? মেয়েটি বললো, বড় হওয়া পর্যন্ত বাঁচতে চাই। আহ্! স্বপ্নের কত রঙ! আকাঙ্ক্ষার কত
আপনাকে কিন্তু খুবই হুশিয়ার হইতে হইবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কথা কইতে বা লিখিতে চাহিলে। কেননা কি হইতে কি হইবে আপনি তাহা অনুমান করিতে পারিবেন না, আপনার একটু বাঁকা চোখের ইশারায়
আমরা অনেকেই ক্ষুদ্র ঋণের প্রবক্তা শান্তিতে নোবেল বিজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে অপছন্দ করি, তীব্র ভাষায় সমালোচনা করে সুদখোর বলেও গালি দিয়ে থাকি! অনেকেই তাঁর নোবেল পুরষ্কার প্রপ্তিকে তাচ্ছিল্যের সাথে
দীর্ঘ ২৭ বছর জেল খাটার সময় নেলসন ম্যান্ডেলা সূর্য কি জিনিস চোখে দেখেননি। তারপর তিনি দেশের প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর একদিন তাঁর কয়েকজন সহকর্মীকে বললেন… চলো আজ শহর দেখি। চার দেয়ালের
হিরো আলম কে নিয়ে একটু অন্যরকম বিশ্লেষণ !!! সাবজেক্ট দেখে নিশ্চয় ভ্রু কুঁচকে ফেলেছ? স্যার হঠাৎ করে হিরো আলম কে নিয়ে পড়ল কেন! হিরো আলম – কি আলোচনা করার মত
বলা হয় এদেশে ব্যাঙের ছাতার মতো গজিয়ে উঠেছে অনলাইন পত্রিকা। মূল প্রিন্ট মিডিয়াগুলোর সহযোগী হিসেবে তাদের প্রকাশিত অনলাইন পত্রিকার পাশাপাশি সারাদেশে অসংখ্য বিখ্যাত অখ্যাত নামের অনলাইন পত্রিকা আমরা দেখতে পাই।