সম্প্রতি শিবিরের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি আত্মপরিচয় প্রদান করেছেন। এটি স্বৈরাচারী পতিত আওয়ামীলীগের গালে সর্বশেষ চপেটাঘাত। কোটা আন্দোলন দমনের জন্য যখন আওয়ামীলীগ সরকার নির্বাহী আদেশে বাংলাদেশ জামাতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ ঘোষণা
আমার ছাত্র জীবনের পুরো সময়টা কেটেছে এরশাদের জাতীয় পার্টি ও খালেদা জিয়ার বিএনপি শাসনামল দেখে। আমাদের কিশোর বয়স থেকে বেড়ে উঠতে উঠতে যৌবনে পা রেখেছি যখন ঠিক সেই সময়টায় আবার
কিশোর বয়স থেকে আমার আবাহনী ক্লাব, মোহনবাগান, আর্জেন্টিনা ফুটবল দল বা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে একটি প্রতীকের প্রতি সমর্থন করার বিষয়টি যদি বর্ণনা করি তাহলে কোন একটি রাজনৈতিক দলের সমর্থক হওয়া
বাংলাদেশের নির্বাচনী সংষ্কৃতিতে রাজনৈতিক দলগুলোর জন্য সবচেয়ে বড় হুমকি হিসেবে বিবেচনা করা হয় ভাসমান ভোটারদের মনোভাব। কারণ দেশের দুই প্রধান দলের মোটামুটি সংরক্ষিত বা রিজার্ভ ভোট প্রায় সমান সমান। তাই
এই ধারাবাহিক রচনাটির সর্বশেষ পর্ব অর্থাৎ গত পঞ্চম পর্বে এরশাদ আমলের নয় বছরের স্বৈরশাসনের অবসানের পর পরবর্তী সরকারের নিকট আমার ব্যক্তিগত কিছু আকাঙ্ক্ষার তালিকা উল্লেখ করেছিলাম। সেই তালিকায় অন্যতম চাওয়া
সাধারণত ধর্মীয় ও অন্যান্য বিদ্যা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোকে আমরা পবিত্র অঙ্গন হিসেবে বিবেচনা করে থাকি। দূর্ভাগ্যজনকভাবে আমাদের দেশে অধিকাংশক্ষেত্রে এই কথাটি এখন আর প্রযোজ্য নয়। সর্বগ্রাসী দুর্নীতির গ্রাসে দেশের প্রাথমিক বিদ্যালয়
মাগুরা জেলার শালিখা উপজেলায় অবস্থিত ঐতিহ্যবাহি পুলুম গোলাম ছরোয়ার মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের বর্তমান প্রধান শিক্ষক জনাব মির্জা আব্দুল গফ্ফার ২০১৩ সালে যোগদান করে। যোগদানের পর থেকেই জনাব গফফার মাগুরা জেলার সর্বজন
খুলনা জেলার কয়রা উপজেলার বেদকাশী ইউনিয়নের বেদকাশী কলেজিয়েট স্কুলের প্রিন্সিপাল জনাব আব্দুল মাজেদ সাহেব গত ১৭ বছরে কলেজ ও স্কুল শাখায় প্রায় ১৫ জন শিক্ষক ও কর্মচারি নিয়োগ দিয়েছেন প্রায়
রাস্তায় দুই দল কুকুরের মধ্যে যুদ্ধ (ডগ ফাইট) যদি আমরা কেউ দেখে থাকি তাহলে যে কারো পক্ষে বাংলাদেশের রাজনীতির প্রকৃত চিত্রটা সহজেই অনুমান করা সম্ভব। আমি আমার দেখা গত চৌত্রিশ
বিলিয়ন ডলারের প্রশ্ন, ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ করে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় কেন অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে গেলো? সমগ্র দেশের অন্যান্য উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সাথে প্রচলিত ধারার বাইরে গিয়ে পুরোপুরি উল্টো পথে কিভাবে