চারিদিকে হতাশা! সারা বিশ্বব্যাপী প্রকাশিত হচ্ছে হতাশার তীব্র প্রতিক্রিয়া! চলমান রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধ, সাম্প্রতিক ইসরাইল-প্যালেস্টাইন নিষ্ঠুরতম হত্যাযজ্ঞ, গত কয়েক দশক ধরে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে চলমান ফিলিস্তিন, ইরাক, আফগানিস্থান, সিরিয়া যুদ্ধের নৃশংসতা
পেশায় আমি শিক্ষক নাহলেও আমার রক্তে রয়েছে শিক্ষক সত্ত্বা। আমার মরহুম দাদা ছিলেন স্থানীয় মক্তবের মৌলবী শিক্ষক। তিনি মানুষের কাছে ছিলেন পরম সম্মানীয়। আমাদের গ্রামের প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক তালিকা বোর্ডে
পানির অপর নাম জীবন। পানি ছাড়া যেমন মানুষ এবং জীবকূলের প্রাণ রক্ষা হয় না তেমনি পানি ছাড়া গাছেরও জীবন বাঁচে না। কৃষি কাজের জন্য তাই পানি অপরিহার্য। চাষাবাদের জন্য মাটিতে
চাকচিক্যময় শহরে প্রতিদিন আমাদের সম্মুখে কত শত জীবন্ত লাশ ঘুরেফিরে বেড়ায় কেউ তার খবর রাখে না। অথচ এরা হতে পারত হয়তো জগৎ সংসারের সবচেয়ে সুখী মানুষ। এদের কেউ হয়ত খুব
আমরা জানি কেউ অপরাধী হয়ে জন্ম নেয় না। জীনগত কারনে উত্তরাধিকার সূত্রে কিছু অপরাধ প্রবণতা মানুষের মধ্যে যে একেবারে থাকে না তা নয়। তবে কেউই একবারে বিরাট কোন অপরাধ দিয়ে
আমাদের মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শ্রেণি কক্ষে এমনভাবে পড়াতেন যে অধিকাংশ শিক্ষার্থীগণ শ্রেণি কক্ষেই মুখস্ত করে ফেলতে পারতো পাঠ্য বইয়ের নির্দিষ্ট অংশটুকু। শিক্ষক হিসেবে এমন বিরল প্রতিভার দুই চারজন প্রত্যেকটি
** অনিবার্য কারনবসতঃ নিরাপদ খাদ্য নিয়ে মঙ্গলবারের নিয়মিত কলামটি প্রকাশ করা সম্ভব হচ্ছে না। আজ একটু খেজুর গুড় নিয়ে শৈশবের স্মৃতিচারণ পাঠকের সাথে ভাগাভাগি করে নেয়ার সুযোগ নিচ্ছি, এর মাধ্যমেও
আমি কিন্তু মোটেও অবাক হইনা খুব সামান্য বিষয় নিয়ে আমাদের দেশের মানুষের অতিরঞ্জিত প্রতিক্রিয়া দেখে! কারন বড় কোন বিষয়ে আমাদের যে প্রতিক্রিয়া দেখানো উচিত সেটা কখনোই আমরা দেখাই না, আমাদের
আমি সৌভাগ্যবান যে দেশের একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখাপড়া করার সুযোগ পেয়েছি। সৌভাগ্যবান এই কারণে বলছি যে, প্রথম বছর মেডিকেল, ইঞ্জিনিয়ারিং বা কোন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়েই আমি ভর্তি যুদ্ধে উর্ত্তীর্ণ হতে পারিনি।
ইদানিং বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে আত্মহত্যার পরিমান বেড়ে গেছে; এটা একটা অশনি সংকেত। আমি মানসিক ডাক্তার নই, তবে আমার জ্ঞান ও অভিজ্ঞতার উপর ভিত্তি করে আমার ছেলেমেয়েদের কিছু কথা বলিঃ ১)