সাফল্যের সাথে মাতৃ মৃত্যুহার কমিয়ে আমাদের গড় আয়ু ইর্ষণীয়ভাবে বৃদ্ধি পেয়ে বাহাত্তর বছর পর্যন্ত পৌঁছেছিলো। এমন প্রাকৃতিক দূর্যোগ প্রবণ, সড়ক দূর্ঘটনা আর পশ্চাদপদ চিকিৎসা সেবা পাওয়া মানুষের দেশে যেখানে বেঁচে
শিক্ষাকে কোনভাবেই পণ্য হিসেবে গ্রহণ করা যাবে না। অথচ আমার অভিজ্ঞতা দেখেছে আজকালকার দিনে শুধু শিক্ষকরাই কোচিং বানিজ্যের সাথে জড়িত নন বরং সমাজপতিরাও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বানিজ্যের সাথে তীব্রভাবে জড়িয়ে
আমরা একটু শিক্ষা গ্রহণের মৌলিক উদ্দেশ্যের তত্ত্বগত সংজ্ঞার প্রতি নজর দিই “শিক্ষার উদ্দেশ্য হলো ব্যক্তি ও জাতীয় জীবনে নৈতিক, মানবিক, ধর্মীয়, সাংস্কৃতিক, বিজ্ঞানভিত্তিক ও সামাজিক মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠাকল্পে শিক্ষার্থীদের মননে, কর্মে
বডি সেমিং কি? ইদানিং যখনই পরিচিত বা অপরিচিত জনের সামনে যাই অথবা ফেসবুকে ছবি পোস্ট করি, একটা কথা প্রায়শই শুনি আপনি মোটা হয়ে যাচ্ছেন। তথাকথিত আপনজনেরাও কম যান না, বলেন
প্রথম পর্বঃ অনুমান করা যায় বৃটিশ আমলেই ভারতীয় উপমহাদেশে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার প্রচলন ঘটেছিলো। তার পূর্বে আমাদের ভূখণ্ডে শুধুমাত্র অবস্থাসম্পন্ন পরিবারের সন্তানেরা পন্ডিতশালায় অথবা বাড়িতে আশ্রয় গ্রহণকারী গুরুদেবের সাহচর্যে জাগতিক বিভিন্ন
অবচয় কি? যেকোনো ধরনের সম্পদ যেমন দালানকোঠা, আসবাবপত্র ইত্যাদি ব্যবহার করার ফলে সম্পদের মূল্য অল্প অল্প করে কমতে থাকে। যা একটি ব্যবসায়ের জন্য ব্যয়। ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে স্থায়ী সম্পদের এই মূল্য
চিংড়ি আহরণের পর অনিরাপদ হওয়া শুরু হয় নানান হাতে, নানান স্থানে, নানান ভাবে, নানান কৌশলে। উৎপাদনের সব উত্তম প্রক্রিয়া মেনে অর্থাৎ উত্তম চাষ পদ্ধতি ( Best Aquaculture Practice-BAP) অনুসরণ করে
“ব্যবহারে বংশের পরিচয়” বাক্যটি একসময় প্রায়শই বিভিন্ন যাত্রী পরিবহনে লেখা দেখতাম। এর কারন সম্ভবত যাত্রীদের সাথে ভাড়া নিয়ে বসচা যাতে না হয় সেটারই সতর্কবার্তা হিসেবে লেখা। ব্যবহার খারাপ করলেই আপনি
আমাদের দেশের মৎস্য খাতের প্রধান রপ্তানিযোগ্য পণ্য সাদা সোনা খ্যাত চিংড়ি নিয়ে কথার যেন শেষ নেই। রফতানী পণ্য তালিকার অন্যতম এই পণ্যটি রফতানির মাধ্যমে প্রতিবছর বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা আসে
আপনাকে কিন্তু খুবই হুশিয়ার হইতে হইবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কথা কইতে বা লিখিতে চাহিলে। কেননা কি হইতে কি হইবে আপনি তাহা অনুমান করিতে পারিবেন না, আপনার একটু বাঁকা চোখের ইশারায়