একটা ক্ষীণ আশা ছিলো। শ্বশুর বাড়ির পরিবারের সাথে মিলেমিশে থাকতে পারলে, অন্য সবার মন জয় করতে পারলে একদিন তাঁর বরও বুঝতে পারবে। কিন্তু হিসাব আরো কঠিন হয়ে গেলো বাচ্চা নেয়ার
read more
বোধহয় প্রেম বহ্নির বিয়ের পার হয়ে গেছে পঁচিশ বছর, বাচ্চারা কলেজ ও ভার্সিটিতে লেখাপড়া করছে। স্বামী মোটামুটি বড় ব্যবসায়ী, সারাক্ষণ ব্যস্ত থাকেন, অধিকাংশ দিনেই সকালে বাসা থেকে বের হয়ে যান
এই নিয়ে বেঁচে আছি – পার্থ মোস্তাফিজ চোখের কোনে লেগে আছে আজও সেদিনের শুকিয়ে যাওয়া জলের দাগ। ভিজে যাওয়া রুমালে এখনও পাই অশ্রুর গন্ধ। হৃৎপিণ্ড জুড়ে রক্তাক্ত দগদগে ঘা। পাঁজরের
বিয়ের পরে স্বামীর অত্যাচারে কার্যত বাধ্য হয়ে দিল্লিতে এসে বিভিন্ন বাড়িতে পরিচারিকার কাজ করতেন৷ শেষ পর্যন্ত কাজ পেলেন মুন্সী প্রেমচন্দের নাতি অধ্যাপক প্রবোধ কুমারের বাড়িতে৷ মেয়েটি মাঝেই মাঝেই তাক থেকে
পিতা বর্ণহীন – সানজিদা কবির পিংকি আমরা পিতাকে বাবা বলি সবচেয়ে বেশি দূরত্বের বিরহ লেগে থাকে পিতার চোখে। কপালে ভাঁজপড়া গলিতে বয়সের ট্রেন ধাবমান। যদিও পিতার মুখ আলোময়, তবুও কোথাও