গাজী মোমিন উদ্দীন সিনিয়র শিক্ষক সাতক্ষীরা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়। উদাস মন প্রায় গাছতলায় দাঁড়িয়ে থাকতে দেখি আনমনা ভাবে উদাস মনে, দেখি অকারণে পথ পানে চেয়ে থাকতে লক্ষ্যহীন গন্তব্যের দিকে। থ
পাহাড়ি ঘরঃ উজ্জ্বল চৌধুরী সঞ্চিতা, তুমি রাত জেগেছো কখনো দেখেছো কি তুমি রাতের মায়া রূপ আমি তো ঘুমাই রাত্রি সকাল হলে রাত জেগে জেগে ভাবি তুমি কেন পাশে চুপ! সঞ্চিতা,
আজকে একটা গাছের টব সরানো নিয়ে হারামিটা যা করলো! আজকে আলম আইসা নিক। আইজ ওর একদিন কি আমারই একদিন! ভাতের বদলে একদিন ইট্টু পোলাও খাওনের মুরাদ নাই — আমার লগে
ভুলে যাওয়া পথে ভ্রমরের সাথে গুঞ্জন, কত হাসি পথখানি যার আসেনি সে আর বলেনি ভালোবাসি। মন হারিয়ে যায় পথের মায়ায় উদাত্ত আহবান নিতে গন্ধ তার গুল্ম কাঁটার যেথায় গেঁথেছে
প্রিয় পাঠক, প্রতি শুক্রবার সাহিত্য পাতায় শাইনি শিফার ধারাবাহিকটি প্রকাশ করার ঘোষণা থাকা সত্ত্বেও অনিবার্য কারনবসতঃ যথাসময়ে প্রকাশ না করতে পারায় লেখক ও পাঠকগণের কাছে আন্তরিক দুঃখ প্রকাশ করছি। -দৈনিক
৭ই আগস্ট ১৯৪১ সালে ২২ শ্রাবণ ১৩৪৮ বঙ্গাব্দে ৮০ বছর বয়সে জোড়াসাঁকোর বাসভবনে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন বাংলা সাহিত্যে নোবেল বিজয়ী আমাদের বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। তিনি কলকাতার এক ধনাঢ্য ও
রুবি অনেক্ষণ ধরেই শায়লার চুলের মুঠি ধরে আছে। শায়লাও রুবির গলার কাছে বুড়ো আঙ্গুল দিয়ে চেপে চেপে মারার চেষ্টা করছে। চুল ধরে রাখাতে শায়লা বেশি সুবিধা করতে পারছে না। তাই
তোমাদের নায়ে উঠবার সাধ কত কসরৎ কত অনুরোধ কতদিন গিয়েছি ছুটে, তবু নাগালে পাইনি পাটাতন কখনো এক হাত দুরত্বে আটকে গিয়েছি রোজ। আঁধারে ঢাকা তোমাদের নাও অবরুদ্ধ যত পথ কত
সাপ্তাহিক ব্লগ – খুলনার কথকতা থেকে সংগৃহীতঃ মূল লেখা সুস্মিত সাইফ আহমেদ সতত হে নদ, তুমি পড় মোর মনে সতত তোমার কথা, ভাবি এ বিরলে… মাধ্যমিক শ্রেণিতে আমরা অনেকেই পড়েছি
অন্তিম বাসনা দেখতে কি পাও, কোন আগুনে জ্বলে জ্বলে অঙ্গার এই মন ? একবার ছুঁয়ে দেখো না, পুড়ে যাবে না লোনা জলে ডুবে গেছে বুকের উঠোন। শুনতে কি পাও, কোন